বিশ্ব.কম হোম, বিজ্ঞান, ফিডব্যাক,অংশ নিন fb page

পৃষ্ঠাসমূহ

সোমবার, ১ ডিসেম্বর, ২০১৪

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানুষের ধ্বংসের কারণ হতে পারেঃ স্টিফেন হকিং

প্রফেসর স্টিফেন হকিং বলেছেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence) বা এআই মানুষের বিনাশ ঘটিয়ে দিতে পারে। খবর, বিবিসির।

সম্প্রতি তাঁর যোগাযোগকে আরও সহজ করার জন্য একটি সফটওয়্যার তৈরি করা হয়। এটা সেট আপ করার পরে তিনি এক সাক্ষাৎকারে বলেন, এআই আমাদের জীবনকে সহজ করছে, কিন্তু পাশাপাশি ঝুঁকি কিন্তু থেকে যাচ্ছেই।
বর্তমান সময়ের এই বিশিষ্ট বিজ্ঞানী কথা বলেন স্পীচ সিন্থেসাইজারের মাধ্যমে।
প্রযুক্তির উত্তোরত্তর সমৃদ্ধির সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে প্রযুক্তির কাছেই মানুষের হার মানার শঙ্কা।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে আরো পড়ুন এখানে

বুধবার, ৮ অক্টোবর, ২০১৪

দারণ ও প্রয়োজনীয় কিছু অ্যান্ড্রয়েড আপস

১. বাংলা ডিকশনারি অফলাইনঃ
এখন প্লেস্টোরে অনেকগুলো ফ্রি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস পাওয়া যায়। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হলো এই বাংলা ডিকশনারি অফলাইন অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপসটি। এই অ্যাপসে অনলাইন এবং অফলাইন দুই মুডেই ব্যবহার করা যায়। সমার্থক শব্দ, শব্দের অর্থের উচ্চারণ সহ বেশ কিছু চমৎকার ফিচার রয়েছে। ইন্টারফেস দেখেও মুগ্ধ হবে ব্যবহারকারীরা। ইন্টারনেট কানেকশন যদি না থাকে তাহলে অটো অফলাইন মুডে চলে যাবে এবং শব্দের ফলাফল খুজে বের করে দিবে। ট্যাবলেট এবং ফ্যাবলেটেও এই অ্যাপস ব্যবহার করা যাবে অনায়াসেই। কোন বাংলা ফন্ট ইন্সটল না থাকলেও এই অ্যাপসের বাংলা শব্দগুলো পড়া যাবে সমস্যা ছাড়াই। প্রতিনিয়ত আপডেট হওয়া এই ফ্রি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপসের সাইজ মাত্র ৩ মেগাবাইট। ডাউনলোড করা যাবে এই ঠিকানায়। 
২. বাংলায় বাংলাদেশের সংবিধানঃ

বাংলাদেশ কন্টসটিটিউশন বাংলা নামের এই অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপসে বাংলাতে বাংলাদেশের সংবিধান সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। নাগরিকদের অধিকার, ব্যাসিক সাংবিধানিক নিয়ম কানুন সহ অনেক তথ্যবহুল এই অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপসটি। অনেকগুলো ভাগে বিভক্ত  করা হয়েছে তথ্যগুলো। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, প্রস্তাবনা, প্রজাতন্ত্র, রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি, মৌলিক অধিকার, নির্বাহী বিভাগ, আইনসভা, বিচার বিভাগ, নির্বাচন ইত্যাদি ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে এই অ্যান্ড্রয়েডের সকল তথ্য। প্রতিটি ভাগের আবার সাববিভাগ রয়েছে। অর্থাৎ বাংলাদেশের সংবিধান জানার জন্য এই অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস সাধারণ নাগরিকের জন্য যথেষ্ট। ১ মেগাবাইটের এই ফ্রি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপসটি ডাউনলোড করা যাবে এই ঠিকানায়
৩. এডোবি রিডারঃ
ই-বুক পড়তে চান? কষ্ট করে পিসি অন করার দরকার নেই। আপনার কাঙ্ক্ষিত ই-বুক ফোনে ভরে নিন। ইন্সটল করে নিন  Adobe Reader। দারুন এই অ্যাপ আপনার অ্যান্ড্রয়েডে ইন্সটল করতে এখানে ক্লিক করুন
[Post to be updated shortly]

 

শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

এইচটিএমএল কোর্স ৬ষ্ঠ পর্বঃ প্যারাগ্রাফ বা অনুচ্ছেদ তৈরি

এইচটিএমএলে (html) একটি প্যারাগ্রাফ বা অনুচ্ছেদ তৈরির জন্য <p> ট্যাগ ব্যবহার করতে হয়। একটি সাধারণ উদাহরণ দেখুন। এইচটিএমএল এর অনুচ্ছেদ কোডগুলো ছবিতে দেখানো হল।
এইচটিএমএল প্রদর্শনঃ
* এইচটিএমএল দিয়ে টেক্সট ঠিক কিভাবে প্রদর্শিত হবে তা বলা যাবে না। কারণ, এটা নির্ভর করবে মনিটর, স্ক্রিন বা উইন্ডোজের আকারের উপর। অর্থ্যাৎ অনুচ্ছেদে কয়টি লাইন থাকবে তা স্ক্রিনের উপর নির্ভর করবে।
* আপনি আপনার অনুচ্ছেদে অনেকগুলো লাইন তৈরি করলেও যদি সেগুলো এক লাইনে এঁটে যায় তবে ব্রাউজার তাই করবে।
* আপনি শব্দের মাঝে মাঝে বেশি বেশি স্পেস (Space) ব্যবহার করলেও ব্রাউজার তাকে একটি স্পেসে রূপান্তরিত করবে।
 যেমনঃ 
 উপরোক্ত এইচটিএমএল কোডের ফলাফলঃ
তাহলে এর কি কোন সমাধান নেই? 
আছে।
একটি এইচটিএমএল ট্যাগ আছে </br>। এই ট্যগকে বলা হয় লাইন ব্রেক। এটা হল কি-বোর্ডে এন্টার (Enter) চাপার মত। </br> যুক্ত করলেই পরের অংশ চলে যাবে নিচের লাইনে।
আরেকটি সমাধানঃ
আরেকটি ট্যাগ আছে <pre>। এর কাজ হল সোর্স কোড যেভাবে লেখা হয়েছে প্রদর্শনীতে সে বিন্যাস ধরে রাখা।


এইচটিএমএল কোর্স ৫ম পর্বঃ লিঙ্ক তৈরি

লিঙ্ক ওয়েব পেজের অন্যতম অংশ। প্রোগ্রামিং এর ভাষায় বলে হাইপারলিঙ্ক। আমরা অনেক সময় ওয়েব পেজে দেখি লেখা থাকে এখানে ক্লিক করুন, Click Here ইত্যাদি যেখানে ক্লিক করলে ব্রাউজার অন্য পাতায় চলে যায়। অনেক সময় আবার 'এখানে ক্লিক করুন', 'Click Here'ধরণের কথা থাকে না, কোন শব্দ বা শব্দগুচ্ছই লিঙ্ক হিসেবে কাজ করে। এর সবচেয়ে ভালো উদাহরণ উইকিপিডিয়া
 লিঙ্কের ট্যাগ হল <a>। 
এইচটিএমএল লিঙ্ক তৈরির কোডঃ
কোড কপি করতে কোডের ওপর মাউস রেখে ডান পাশের <> চিহ্নে ক্লিক করুন।
এখানে url এর স্থলে ওয়েবপেজের ঠিকানা বসবে। 
যেমনঃ
কোড কপি করতে কোডের ওপর মাউস রেখে ডান পাশের <> চিহ্নে ক্লিক করুন।
আরো কাস্টোমাইজেশনঃ
* ব্রাউজারকে নতুন ট্যাব খুলতে বাধ্য করা। এতে লিঙ্কে ক্লিক করলেই ব্রাউজার আগের ট্যাব আগের মত রেখে নতুন লিঙ্ক নতুন ট্যাবে খুলবে। এর জন্য target Attribute ব্যবহার করতে হবে। তবে, HTML5 এটি সমর্থন করে না।
কোড কপি করতে কোডের ওপর মাউস রেখে ডান পাশের <> চিহ্নে ক্লিক করুন।

এইচটিএমএল কোর্স ৪র্থ পর্বঃ হেডিং (Heading)

স্বাভাবিকের চেয়ে বড় অক্ষরে শিরোনাম লিখতে হেডিং ব্যবহার করতে হয়। হেডিং এর জন্য ট্যাগ হল ৬ টি। <h1> সবচেয়ে বড় থেকে ক্রমান্বয়ে ছোট ও ক্ষুদ্রতম <h6>।
তবে, হেডিং কে শিরোনামের কাজেই ব্যবহার করতে হবে, টেক্সট বড় বা বোল্ড করার জন্য নয়। ওয়েব পেইজ ইন্ডেক্স করার জন্য সার্চ ইঞ্জিন হেডিং দেখে। প্রতিটি লাইনের নিচে রেখা টানার জন্য <hr> ট্যাগ ব্যবহার করুন। 
নিচে একটি রেখা সহ ৬ টি হেডিং এর কোড ও ফলাফল ছবিতে দেখানো হল। 
কোড কপি করতে কোডের ওপর মাউস রেখে ডান পাশের <> চিহ্নে ক্লিক করুন।

তবে, এইচটিএমএল হেডিং এর সাথে <head> ট্যাগের সাথে কোন সম্পর্ক নেই। হেড ট্যাগ আমরা অন্য পাঠে দেখবো।

html (এইচটিএমএল) কোর্স ২য় পর্বঃ নোটপ্যাডে এইচটিএমএল চর্চা

অন্যান্য প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের মত html চর্চা করতে চাইলে আপনাকে কোন কম্পাইলার ডাইনলোড ও ইন্সটল করতে হবে না। আপনার নেট কানেকশন থাকাও কোন শর্ত নয়। তবে, ওয়েবসাইট বানাতে চাইলে আলাদা কথা। আপনার পিসিতে থাকা নোটপ্যাডই এইচটিএমএল কম্পাইলার হিসেবে উপযুক্ত। চলুন, দেখা যাক কিভাবে?
১. নোটপ্যাড খুলুন। ক্লিক করুন Start > All Programs > Accessories > Notepad।
অথবা Start এ ক্লিক করে Notepad লিখে এন্টার চাপুন।
২. এতে কিছু এইচটিএমএল কোড লিখুন। যেমন এ রকম। আরো কোড পাবার জন্য আমাদের এইচটিএমএল কোর্স দেখুন।
৩. এবার ফাইলটি Save করুন।  File -> Save as
অথবা এভাবেঃ কি-বোর্ডে Ctrl + S চাপুন। Save করার সময় অবশ্যই এক্সটেনশন হিসেব .html বা .htm দিন। সাধারণত আগে থেকে *.txt থাকে। এখানে * এর স্থলে যে কোন নাম এবং .txt এর বদলে .html বা .htm দেবেন।
৪. এবার ফাইলটি যেখানে সেভ করেছেন, সেখানে গিয়ে সেটি খুলুন। আবার Edit করতে চাইলে Right ক্লিক দিয়ে Open With থেকে Notepad বাছাই করুন।

এইহটিএমএল (html) কোর্সঃ সূচনা

HTML কীঃHTML হচ্ছে একটি মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ অর্থ্যাৎ টেক্সট দেখেই এর বিশেষত্ব বোঝা যায়।এটা ওয়েব ডিজাইনের প্রাথমিক প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ। ওয়েব পেইজ সাজাতে হলে যেমন টেক্সট বড়-ছোট, রঙিন করা, লিঙ্ক দেওয়া ইত্যাদি HTMLএর মাধ্যমে করা হয়।
HTML এর পূর্ণরূপ কীঃ
HTML এর পূর্ণরূপ হল Hyper Text Markup Language।
HTML  কোড কিভাবে লেখা হয়?
HTML কোড লেখা হয় ট্যাগ (Tag) ব্যবহারের মাধ্যমে। প্রত্যেক ট্যাগের আগে ও পরে যথাক্রমে '<' ও '>' চিহ্ন দিতে হয় কোটেশন চিহ্ন ছাড়া)। যেমন টেক্সট মোটা বা বোল্ড অক্ষরের করতে হলে <b>, বাঁকা অক্ষরে লিখতে হলে <i> ইত্যাদি।
html কোথায় লিখবো?
সাধারণত কোন html এডিটর সফটওয়্যারে কোডগুলো লিখে ফাইল বানিয়ে ওয়েবসাইটে আপলোড করতে হয়। তবেম ওয়েবসাইটের কন্ট্রোল প্যানেলেও ইডিট করা যায়।
তবে, আপনি আপনার উইন্ডোজ পিসিতেই অফলাইনে (ইন্টারনেট কানেকশন ছাড়াই) html চর্চা করতে পারবেন।
এছাড়া অনলাইনে ডাব্লিউথ্রিস্কুলস এর ওয়েবসাইটেও চর্চা করতে পারেন। এখানে ক্লিক করুন
এইচটিএমএল এর ফাইল এক্সটেনশন কী?
যে কোন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজে তৈরি ফাইলের একটি এক্সটেনশন থাকে। যেমন পিইচপি প্রোগ্রামিং এর জন্য .php, জাভাস্ক্রিপ্টের জন্য .js, তেমনি html কোন ডকুমেন্টের জন্য এক্সতেনশন দিতে হয় .html অথবা .htm।
একটি উদাহরণঃ

কোড কপি করতে কোডের ওপর মাউস রেখে ডান পাশের <> চিহ্নে ক্লিক করুন।


ব্যাখ্যাঃ
১. DOCTYPE   দ্বারা ডকুমেন্টের টাইপ বা ধরণ বোঝানো হচ্ছে। পরবর্তীতে আরো বিস্তারিত জানবেন।
২. এইচটিএমএল ডকুমেন্টের সম্পূর্ণ কোড <html></html> কোডদ্বয়ের মধ্যে থাকে। তবে এ থাগদ্বয় না দিলেও চলে।
৩. <body> and </body> ট্যাগের মাঝে ডকুমেন্টের দৃশ্যমান অংশ থাকে। আপনি যা ব্রাউজারে দেখাতে চান, সেটা এখানে থাকবে।
৪. <h1> দ্বারা বৃহত্তম হেডিং লেখা হয়।
৫. <p> ও </p> এর মাঝে থাকে কোন একটি নির্দিষ্ট অনুচ্ছেদ।
html এর বিভিন্ন ভার্সনঃ
অন্যান্য প্রোগ্রামিং এর মতই এরও অনেকগুলো ভার্সন আছে। ২০১২ সালে সর্বশেষ HTML5 অবমুক্ত হয়।
পরের পাঠঃ নোটপ্যাডে কিভাবে html চর্চা করা যায়?

শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

এইচটিএমএল স্ক্রোল বক্স তৈরির কোড

HTML স্ক্রোল বক্স ব্যবহার করবেন যদি আপনি অল্প একটু অনেক লেখা রাখতে চান। অনেক লেখা যদি বক্সের মধ্যে জায়গা করে নিতে না পারে তবে স্বয়ক্রিয়ভাবে স্ক্রোলবার তৈরি হবে (ছবির ডান অংশে ও নিচে)।  যেমন নিচের ছবির বক্সটি দেখুন।
div ট্যাগ ব্যবহার করে এই স্ক্রোল বক্সটি খুব সহজেই তৈরি করা যায়। নিচে স্ক্রোল বক্সের কোড দেখানো হল।
দেখুন, এখানে উচ্চতা ১২০ px ও প্রস্থ 480 px দেওয়াতে লেখাটা বক্সের মধ্যে জায়গা করে নিতে পেরেছে।কিন্তু যদি height বা width আরো কমিয়ে দেন, তাহলে বক্সের ভেতরে জায়গা না হলে অটোমেটিক স্ক্রোলবার তৈরি হবে।
যেমন নিচে উচ্চতা 60 px করে দিলাম।
নিজের মত করে সাজানঃ
*ইতোমধ্যে দেখলেন, height ও width পাল্টিয়ে বক্সের আকার পাল্টাতে পারেন।
* border এর মান বাড়াতে পারেন। css ব্যবহার করে আরো সুন্দর করতে পারেন।
* ব্যাকগ্রাউন্ড কালার দিতে পারেন। যেমন নিচে দেখুন। এখানে coral দেওয়া আছে। আপনি green, red, pink ইত্যাদি আপানার যা ইচ্ছা দিন।
*এই বক্সের ভেতরে অন্য যে কোন html কোড ব্যবহার করতে পারেন, যেমন ছবি, লিঙ্ক ইত্যাদি।

বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

বিশ্বের শীর্ষ ধনীদের তালিকা (২০১৪)

 এই তালিকা সতত পরিবর্তনশীল। সাধারণত আমেরিকান বিজনেস ম্যাগাজিন ফোর্বস প্রতি বছর মার্চ মাসে বিশ্বের শীর্ষ ধনীদের তালিকা প্রকাশ করে।বছরের শুরুতে বিল গেটস ১ নম্বরে থাকলেও এখন স্লিম উঠে গেছেন শীর্ষে।
কার্লোস স্লিম হেলু, মেক্সিকো।
নিচে বর্তমানে (সেপ্টেম্বর,১৪) বিশ্বের শীর্ষ দশ ধনীর তালিকা দেওয়া হল। 

ক্রম
নাম
অর্থের পরিমাণ (বিলিয়ন ডলার)
বয়স
দেশ
অর্থের উৎস
কার্লোস স্লিম হেলু
৮২.৮
৭৪
মেক্সিকো
টেলিকম
বিল গেটস
৮১.৩
৫৮
আমেরিকা
মাইক্রোসফট
ওয়ারেন বাফেট
৬৮.২
৮৩
আমেরিকা
Berkshire Hathaway
অ্যামানিচিও ওর্টেগা
৬০.৬
৭৮
স্পেন
খুচরা
ল্যারি ইলিসন
৪৮.৫
৬৯
আমেরিকা
ওর‍্যাকল
চার্লস কোচ
৪৩
৭৮
আমেরিকা
বিবিধ
ডেভিড কোচ
৪৩
৭৪
আমেরিকা
বিবিধ
কৃষ্টি ওয়াল্টন পরিবার
৩৮
৫৯
আমেরিকা
ওয়াল মার্ট
জিম ওয়াল্টন
৩৬.৩
৬৬
আমেরিকা
ওয়াল মার্ট
১০
লিলিয়ানে বেটেনকোর্ট পরিবার
৩৫.৫
 ৯১
ফ্রান্স
L'Oreal

লক্ষ্যণীয়ঃ
* বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর ৭ জনই আমেরিকার। 
* বিল গেটস সবচেয়ে বেশি বার শীর্ষে ছিলেন। ১৯৯৫ সাল থেকে টানা ২০০৭ সাল পর্যন্ত। কিন্তু এই লিস্টে তাঁর বয়স সবচেয়ে কম.
এই তালিকা যে কোন সময় এদিক ওদিক হতে পারে। তবে খুব বেশি নড়চড় হবে না। শীর্ষত্ব এই কয় জনের মধ্যেই থাকে।
সূত্রঃ
১. http://www.forbes.com/billionaires/list/#tab:overall

বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

বিখ্যাত ও জনপ্রিয় ওয়েবসাইটগুলোর প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ

কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এর রয়েছে অসংখ্য ভাষা। প্রতি বছর বাড়ছে ভাষার সংখ্যা। কিন্তু সব ভাষার চাহিদা সমান নয়। এখানে আমরা দেখবো, বিশ্বের জনপ্রিয় ওয়েবসাইটগুলোতে কোন ভাষাগুলো ব্যবহৃত হচ্ছে।

বিখ্যাত ওয়েবসাইটগুলোর অধিকাংশই গতিশীল (Dynamic)। এগুলোতে ব্যবহার করা হয় সার্ভার সাইড ও ক্লায়েন্ট সাইড কোডিং এবং ডেটাবেজ।
ওয়েবসাইট
জনপ্রিয়তা (ইউনিক ভিজিটর ) (কোটি)
সার্ভার সাইড ল্যাঙ্গুয়েজ
ডেটাবেজ
মন্তব্য
১ শ’
C, C++, Go, Java, Python
BigTable
সর্বাধিক ব্যবহৃত সার্চ ইঞ্জিন
৮৮
Hack, PHP, C++, Java, Python, Erlang, D, Xhp
MySQL, HBase
সর্বাধিক ব্যবহৃত সামাজিক যোগাযোগ সাইট
৮০
C, C++, Java, Python
MySQL, BigTable
সর্বাধিক ভিজিটপ্রাপ্ত ভিডিও শেয়ারিং সাইট
৬০
PHP
MySQL, PostgreSQL
সার্চ ইঞ্জিন, ওয়েব পোর্টাল, ইমেইল
৪৯
ASP.NET
Microsoft SQL Server
৪৪
ASP.NET
Microsoft SQL Server
মেসেঞ্জার নামে পরিচিত এমেইল ব্যবহারের সহজ উপায়
৪১
PHP
MySQL, MariaDB
মুক্ত অনলাইন বিশ্বকোষ
৩৪
Python
BigTable
ব্লগ সেবা দাতা
২৩
ASP.NET
Microsoft SQL Server
সার্চ ইঞ্জিন
১৬
C++, Java, Scala, Ruby on Rails
MySQL
১৪০ অক্ষরে সামাজিক যোগাযোগ
সূত্রঃ উইকিপিডিয়া

বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

পাসওয়ার্ড শক্তিশালী করার কিছু কৌশল

[এই পোস্টটি প্রতিনিয়ত আপডেট হবে।]

আপনার মূল্যবান একাউন্ট হাতছাড়া হবার প্রথম দেয়াল শক্তিশালী পাসওয়ার্ড। পাসওয়ার্ড যত শক্তিশালী হবে, হ্যাকার বা ক্ষতিকারক সফটওয়্যার থেকে আপনি তত বেশি সুরক্ষিত। তাই সব একাউন্টে জোরালো পাসওয়ার্ড থাকা জরুরী।
শক্তিশালী পাসওয়ার্ড এর বৈশিষ্ট্যঃ
* অন্তত আট অক্ষর দীর্ঘ
* আপনার ইউজার নেইম, নিজস্ব নাম, ফোন নাম্বার বা কোম্পানির নাম হবে না।
* পূর্ণাংগ কোন শব্দ থাকবে না।
* আগের পাসওয়ার্ড থেকে বেশ আলাদা।
* নিচের সব ধরণের অক্ষরের সমাবেশ ঘটবে।
Character category
Examples
বড় হাতের অক্ষর                       
A, B, C
ছোট হাতের অক্ষর
a, b, c
সংখ্যা
0, 1, 2, 3, 4, 5, 6, 7, 8, 9
কি-বোর্ডের এই চিহ্নগুলো
` ~ ! @ # $ % ^ & * ( ) _ - + = { } [ ] \ | : ; " ' < > , . ? /

উপরের বৈশিষ্ট্যগুলো থাকার পরেও কোন পাসওয়ার্ড দুর্বল হতে পারে। যেমন Hello2U!। এটাকে এভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে H3ll0 2 U!। হ্যাঁ, পাসওয়ার্ডে স্পেস ব্যবহার সিদ্ধ। 
পাসওয়ার্ড মনে রাখার কিছু কৌশলঃ
* কোন বড় বাক্যকে সগক্ষিপ্ত করে নিন। যেমন I would like to drink fresh water. এটা থেকে বানিয়ে নিন Iwl2dfw। 
*পাসওয়ার্ড কোথাও লিখে রাখতে চাইলে অবস্যই দেখতে হবে, জায়গাটি কত টুকু নিরাপদ। 
Source:
1. http://windows.microsoft.com/en-us/windows-vista/tips-for-creating-a-strong-password

সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

জিমেইলের মেইল আটো ফরওরার্ড করার উপায়


অনেক সময় আমাদের একাধিক ইমেইল ঠিকানা থাকে। হয়ত বা ব্যাবসায়িক কাজে নতুন মেইল খুলেছেন। কিন্তু এক্ষেত্রে সমস্যা হয় নতুন মেইল নিয়মিত চেক করা হয় না। অথচ, গুরুত্বপূর্ণ মেইল এসে বসে থাকতে পারে। তাই জিমেইল নিয়ে এলো সমাধান। আপনি এখন আপনার এক মেইল ঠিকানায় পাঠানো আপনার সচরাচর ব্যবহৃত মেইলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফরওয়ার্ড করে দিতে পারবেন।
দয়া করে সবগুলো ধাপ শেষ করবেন। দু' একটা রেখে আবার বলবেন না কাজ হয় না। 
তাহলে, চলুন করে ফেলি-
১. আপনার জিমেইলে প্রবেশ করুন
২. Basic HTML Option ব্যবহার করলে, উপরের ডান দিকের মেনু থেকে Settings এ ক্লিক করুন।
Standard View তে জিমেইল ব্যবহার করলে নিচের Gear টিতে ক্লিক করুন।
এখান থেকে Settings এ ক্লিক করুন।
৩. Forwarding and POP/IMAP ট্যাবে ক্লিক করুন
Basic HTML Option এ ছবি একটু অন্য রকম আসবে, কিন্তু লেখা একই থাকবে

৪. এবার Add a forwarding address- এ ক্লিক করুন। Basic HTML Option- এ থাকলে ক্লিক করা লাগবে না।
৫. যে ঠিকানায় ফরওয়ার্ড করতে চান, সেটি প্রবেশ করান।

৬. এবার জিমেইল উক্ত ঠিনাকায় একটি verification email পাঠাবে। এটি খুঁজে না পেলে Spam Folder দেখুন।
৭. verificationলিঙ্কে ক্লিক করুন। অথবা verification কোড আছে দেখবেন, সেটি কপি করে আগের ইমেইলে এসে প্রবেশ করান।
৮. জিমেইলে ফিরে গিয়ে পেইজ রিফ্রেশ করুন। কি বোর্ড দিয়ে করতে F5 চাপুন। মাউসে রাইট ক্লিক Reload।
৯. Forwarding and POP/IMAP ট্যাবে আবারও দেখুন Forward a copy of incoming mail সিলেক্ট করা আছে কিনা। আরও দেখুন মেইল ঠিকানা ঠিক মত লিখেছেন কিনা।
১০. ড্রপ ডাউন মেনু থেকে বাছাই করুন ফরওয়ার্ড করার পর মেইল দিয়ে আপনি কী করবেন।  keep Gmail’s copy in the Inbox (recommended) নাকি archive Gmail’s copy ইত্যাদি।
১১. অবশ্যই Save Changes এ ক্লিক করুন।

বন্ধ করতে চাইলে Forwarding and POP/IMAP ট্যাবে গিয়ে Disable forwarding ক্লিক করুন। 
আরো জানতে গুগলে যান 

মৃত মানুষের রেস জয়

১৯২৩ সালের জুনের ৪ তারিখ। প্রতিযোগী জকি (ঘোড়দৌড়ের পেশাদার ঘোড়সওয়ারকে জকি বলে) ফ্র্যাঙ্ক হায়েস বিজয় সীমানা পার হয়ে যান।  প্রতিযোগীতা হয়েছিল আমেরিকার নিউ ইয়র্কের লং আইল্যান্ডের বেলমন্ট পার্কে। ঘটনাটি উইকিপিডিয়ায় সমর্থিত। তখন হায়েসের বয়স ৩৫। এর আগে কখনোই তিনি রেসে জেতেননি।
ছবিটি ঐ রেসের নয়
তার ঘোড়া সুইট কিস তাকে সহ সবার আগে সীমানা পার হয়। কিন্তু এ জয় মোটেও সুখকর ছিল না।
দৌড়ের মাঝখানে হায়েস হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। তবু, তাকেই বিজয়ী ঘোষণা দেওয়া হয়।
ঘোড়া যখন শেষ সীমা পার হয় তখন দেখা যায় হায়েস অতিরিক্ত নিরব। একটু পরেই তার প্রাণহীণ নিথর দেহ ঢলে পড়ল ঘোড়ার পিঠ থেকে।
পরে জানা যায়, তার ঘোড়া সুইট কিস অন্য ঘোড়াদের পেছনে ফেলার পরই তিনি হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হন।
তিন দিন পর তাকে সমাহিত করা হয়। বেলমন্ট জকি ক্লাব এই জয়কে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেয়।
এটা একমাত্র ঘটনা যাতে মৃত জকি রেসে জিতেছেন, এমনকি আমাদের জানা ইতিহাসে এটাই মৃত কোন ব্যক্তির রেসে জেতার একমাত্র উদাহরণ।
 অবশ্য, তিনি পেশাদার জকি ছিলেন না, কাজ করতেন আস্তাবলে।
সূত্রঃ
১. http://www.buzzfeed.com/tomphillips/42-incredibly-weird-facts-youll-want-to-tell-people-down-the#3pqgfic
২. http://www.neatorama.com/2012/10/29/Frank-Hayes-The-Only-Dead-Man-to-Win-a-Horse-Race/#!Bq6yf
৩. http://en.wikipedia.org/wiki/Frank_Hayes_%28jockey%29

যে লোক মাটি, পাথর আর ইট খায়

তার নাম পাকিরাপা হুনাগুন্ডি। বয়স ৩০। সাবাড় করেছেন টনখানেক ইট। বাড়ি ভারতের কর্নাটকে। তিনি প্রতি দিন এই ধরণের আবর্জনা তিন কেজি করে খান! ডেইলি মেইল। খবরটি ২ এপ্রিল, ২০১৪ তারিখের।[নিচে ভিডিও দেখুন]
এটা আসলে একটা রোগ। নাম, পিকা। এই রোগে আসক্ত ব্যক্তি খাবার অযোগ্য জিনিসের প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ে।
 দশ বছর বয়সে এই বাতিকে আক্রান্ত হন তিনি। তার পর থেকে খাবার বা নাস্তার সময় হলেই ছুটে যান মাটির, ইটের বা পাথরের দেয়াল বা স্তুপের কাছে।
 তার দাবী, এসব জিনিস খেয়েও তিনি দিব্যি বহাল তবিয়তে আছেন।
 তিনি বলে, "আমি ২০ বছর ধরে ইট, মাটি, পাথর খাচ্ছি। আমার এগুলো খেতে দারুণ লাগে। এটা আমার জীবনের অংশ হয়ে গেছে। শুর করেছিলাম ১০ বছর বয়সে। কিন্তু এখন এটা আমার জন্য অবিচ্ছেদ্য হয়ে গেছে। আমি অন্য খাবার ছাড়তে পারি কিন্তু ইট, মাটি নয়।"
"আমার কোন বিরূপ প্রতিক্রিয়া হয়নি। আমি নির্বিঘ্নে সবচেয়ে শক্ত পাথরে দাঁত বসাতে পারি।"
 তিনি বাড়ির একটা অংশ সাবাড় করে দিয়েছেন। তার মা তাকে এ অভ্যাস থেকে ফিরাতে পারেননি। হুনাগুন্ডির মতে নির্মাণ সামগ্রীই হচ্ছে A1 (সবচেয়ে ভালো) মানের স্বাদ। তিনি বলেন, "আমাকে ইট, মাটি, পাথরের বদলে মধু দিলেও নেবো না।"
 একজন গ্রামবাসী বলেন,"আমি তাকে ছোট বেলা থেকে চিনি। সে সব সময়ই মাটি, পাথর খেয়ে এসেছে। এক খণ্ড ছোট পাথরও মুখে বিষম আঘাত দেয়। অথচ সে সাবলীলভাবে খেয়ে যাচ্ছে"
এই অদ্ভুত কাণ্ডের খবর শুনে দূর দূরান্ত থেকে মানুষ তাকে দেখতে ভীড় করে।
তার এক বন্ধু বলনে, "সে কেউকেটা হয়ে গেছে, কিন্তু, বেচারা খুব গরীব। তাকে দেখলে আমাদের দুঃখ হয়। বোঝানোর চেষ্টা করেছি, কাজ হয়নি। এখন আর বোঝাই না।"
জনাব হুনাগুন্ডি, গ্রামের এক সাধারণ শ্রমিক যার নূন আনতে পান্তা ফুরোয়। এখন তিনি ঘুরে তার বিচিত্র কাজ মানুষকে দেখাবেন বলে ভাবছেন।
 তবে তিনি মায়ের প্রতি যত্নশীল।
তিনি বলেন,"বাবা মারা গেছেন ৪ বছর আগে। আমাকে মায়ের দেখাশোনা করতে হয়। আমার আয় রোজগার বেশি না, তাই এবার মেধা কাজে লাগাতে চাই।"
"আমি মানুষকে দেখাতে চাই আমার দক্ষতা,চাই কিছু অর্থ কামাতে"

সূত্রঃ
http://www.dailymail.co.uk/news/article-2595087/Indian-villager-addicted-eating-mud-rocks-BRICKS-gets-three-kilos-debris-day.html

বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

সায়েন্স ফিকশন রিভিউ; গলফ ইন দা ইয়ার টু থাউজেন্ড

গলফ ইন দা ইয়ার টু থাউজেন্ড (Golf in the Year 2000) টাইম ট্র্যাভেল নিয়ে লেখা একটি সায়েন্স ফিকশনধর্মী উপন্যাস।  এর লেখক জে ম্যাককালো।  ১৮৯২ সালে প্রথম প্রকাশিত নভেলটি একবিংশ শতকের সঠিক চিত্র তুলে ধরতে পেরে নাম করে।
গল্পের প্রধান চরিত্র আলেকজান্ডার জে গিবসন ১৮৯২ সালে গভীর ঘুমে তলিয়ে যান।  জেগে দেখেন ২ হাজার সাল হয়ে গেছে অনেকটা যেন আসহাবে কাহাফের মত। এর মানে উনি ১০৮ বছর নিদ্রামগ্ন ছিলেন।  তত দিনে তার বাড়ির মালিকানা পাল্টেছে।  বাড়ির মালিকের সাথে কথাবার্তা শুরু।  সেও গিবসনের মতই গলফ খেলোয়াড়। দু' জনের গলফ মাঠে যাওয়া নিয়েই গল্পের মূল আবর্তন।

এত দিনে প্রযুক্তির ছোঁয়ায় গলফ খেলায় এসেছে আমূল পরিবর্তন।  গলফ ক্লাবে খেলোয়ারদের স্কোর রেকর্ড করা হয়। আগে যেখানে গলফারের ব্যাগ ব্যাগেজ বহনের জন্য আলাদা লোক লাগত এখন সেই কাজ সারা হয় বিশেষ গলফ কার্ট (ঠেলা গাড়ী) দিয়ে।  সবার জন্য অবশ্য পরিধেয় বিশেষ গলফ জ্যাকেট গলফার সুইং শুরু করলে যা ফোর (Fore!) বলে চেচিঁয়ে ওঠে.
সায়েন্স ফিকশনটিতে চিত্রায়িত ২০০০ সালের প্রকৃত ছবি আধুনিক পাঠককেও বিমোহিত করে। যেমন বুলেট ট্রেন, ডিজিটাল ঘড়ি, টেলিভিশন- এসব যন্ত্রের ব্যবহার যদিও সবক্ষেত্রে তাঁর দেওয়া নামগুলো অবিকল নেই। এছাড়াও লেখকের ব্রিটিশ পাউন্ডের ডেসিমাল কয়েনে রূপান্তরের পূর্বানুমান যথার্থ বলে প্রমাণিত হয়।
তবে আকাশে ওড়াউড়ির ধারণা গল্পটি দিতে পারেনি। তার বদলে বলেছে, সমুদ্রতল দিয়ে যাতায়াতকারী ট্রেন আটলান্টিকের এপার থেকে ওপারে কয়েক ঘন্টায় পৌঁছিয়ে দেবে। গল্পে একটি রাসায়নিক যুদ্ধাস্ত্রের কথা বলা হয়েছে যার প্রতিক্রিয়া অবশ্য বাস্তবতার চেয়ে ভিন্নতর। নভেলটির আরেকটি পূর্বানুমান হল নারী স্বাধীনতা। গল্পের কেন্দ্রিয় চরিত্র গিবসন দেখেন যে ২০০০ সালে মেয়েরা পুরুষদের মত জামা কাপড় পরে, ব্যাবসায় কতৃত্ব করে -যেখানে ব্যাংকের কেরাণিরা সবাই মহিলা। এমনকি, নারীদের পদচারণা আছে সরকারেও। সত্যি বলতে, নারীরাই সব কাজ করে, আর পুরুষদের কাজ হল সারাদিন গলফ খেলা! 
১৮৯২ সালে Unwin সায়েন্স ফিকশনটি প্রকাশ করে। বইটি ১৯৯৮ সালে  পুনঃমুদ্রিত হয়েছিল। পাওয়া যাচ্ছে অনলাইনেও।
সোর্সঃ
১. http://en.wikipedia.org/wiki/Golf_in_the_Year_2000
২. http://www.golf-in-the-year-2000.com/

সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

২০১২ এশিয়া কাপে ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের বিজয় (ভিডিও)

ভারতঃ ২৯০। 
বাংলাদেশঃ ২৯৩/৫। তামিম ৭০, জহরুল ৫৩, নাসির ৫৪, সাকিব ৪৯, মুশফিক ৪৬।
ফলাফলঃ বাংলাদেশ ৫ উইকেটে জয়ী।

মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট, ২০১৪

কম্পিউটার বিষয়ক সব পাঠ

কম্পিউটার বিভাগের অধীনে আরো অনেকগুলো উপবিভাগ আছে।
*ওয়েব 
*ব্রাউজিং টিপস
* ফেসবুক
* মেইল 
* ব্লগিং
* এইচটিএমএল (html)
* নোটপ্যাড
* পিসি টিপস
* প্রোগ্রামিং
* প্রযুক্তি
* ওয়েবসাইট নির্মাণ

সকল পোস্ট

বুধবার, ৯ জুলাই, ২০১৪

পিসিতে ফন্ট ইন্সটল বা আনইন্সটল করবেন কীভাবে?

স্বীকার করছি অনেকটা স্বার্থপরের মতই যে টিপস আমার নিজের প্রয়োজন হয় তা আমি আগে নিজে জেনে নিই, পরে অন্যদের জানাই। আমার অনেক পোস্টই এ রকম -যেমন এটি। তবে অনেক সময় নিজের ভালো লাগা বিষয় নিয়েও লিখি।
যাই হোক অনেক সময় সঠিক ফন্টের অভাবে আমরা লেখা সুন্দরভাবে দেখি না। উপরন্তু অনেক সময় বেশ কিছু ফন্টের গোলযোগে লেখা আরো গোলমেলে মনে হয়। অধিক সন্ন্যাসীতে গাঁজন নষ্ট!
আমার এ ব্লগে Solaimani lipi ব্যবহার করেছি। তবে ইদানিং Siyam Rupali দেখতে ভালো লাগে।
আপনার ডিভাইসে বাংলা না দেখা গেলে বা ভালো না দেখা গেলে সোলাইমানি লিপি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
যাই হোক মূল আলোচনায় আসি-
সোলাইমানি ডাউনলোডের পর যদি মনে হয় আগের চেয়ে খারাপ লাগছে (যেমন আমার হয়েছিল) তাহলে একে আনইন্সটল করতে হবে।
অতএব ক্রমাগত করতে থাকুন এভাবে (ক্লিক করে করে)
Control Panel> Appearance and Personalization> Fonts (অবস্থান একেবারে নিচে- যেমন ছবিতে)

এবার সবগুলো ফন্টের তালিকা পাবেন। যেটা ডিলিট / আন ইন্সটল করবেন সেটার উপর ক্লিক করে উপরের মেনু থেকে Delete এ ক্লিক করুন।
ব্যাস! ফন্টের জ্বালা থেকে বেঁচে গেলেন। 

সোমবার, ৭ জুলাই, ২০১৪

ফেসবুকে কোন প্রোফাইল বা পেজের লিঙ্ক দেবার কৌশল


স্ট্যাটাস আপডেট দেবার সময় স্বাভাবিকভাবেই টাইপ করতে থাকুন।
এবার যখন কোন ফ্রেন্ড বা অন্য কারো প্রোফাইলের বা কোন পেজের লিঙ্ক দেবার প্রয়োজন হবে, তখন টাইপ করুন @ চিহ্নটি। এরপর প্রোফাইল বা পেজের নাম টাইপ করতে থাকুন। অনেকগুলো পেজের/ প্রোফাইলের অপশন ড্রপডাউন লিস্টে দেখা যাবে। আপনার যেটি দরকার সেটিতে ক্লিক করুন। ব্যাস!

যদি অপশন অনেক বেশি আসে অথবা আপনার কাঙ্ক্ষিত পেইজ/প্রোফাইল খঁজে না পান তাহলে পেজে/প্রোফাইলে গিয়ে প্রোফাইল নাম বা পেজের নাম হুবহু কপি করে @ চিহ্নের পর পেস্ট করে দিন। ব্যাস!
আরেকটি বিষয় জানার/জানানোর বাকী থাকতে পারে। সেটি হল ফেসবুকে কীভাবে হাইপারলিঙ্ক দিতে হয় যেমন ব্লগে দেওয়া যায়। শীঘ্রই সেটা জানানোর চেষ্টা করব।

বৃহস্পতিবার, ৩ জুলাই, ২০১৪

আপনার নিবন্ধের শব্দ সংখ্যা বের করুন

যাঁদের লেখালেখির অভ্যেস আছে তাঁদেরকে অনেক সময় সীমিত শব্দের মধ্যে কিছু লিখতে হয় যেমন কোন বিষয়ের উপর গবেষণা নিবন্ধ তৈরি বা রচনা লেখা, অ্যাসাইনমেন্ট প্রস্তত করা ইত্যাদি।
আপনি এখন এই পেজেই গুণে ফেলতে পারেন কত শব্দ আপনার লেখা হল -
নিচের বক্সে টাইপ করুন অথবা আগেই টাইপ করা থাকলে এখানে জাস্ট কপি-পেস্ট করে দিন। এরপর ক্লিক করুন গুনুণ -এ।
এছাড়াওও  নেটে অনেক সাইট আছে যেখানে আরো সুন্দর ইন্টারফেসে আপনি শব্দ এবং একই সাথে অক্ষরও গুণতে পারবেন। এমন সাইটের লিস্ট পাবেন এখানে। 
প্রয়োজনে বক্সের নিচে ডানে মাউস চেপে ধরে টেনে বক্সকে লম্বা করতে পারেন।  


শনিবার, ২৮ জুন, ২০১৪

মজিলার জন্য বাংলাদেশের পতাকা সহ চমৎকার কিছু থিম

ছবি দেখেই মনে হয় বিবরণ পড়ার চেয়ে ভালো বোঝা যায়। 
মজিলা ব্রাউজারে নিচের থিমটি দেখতে নিশ্চয় সুন্দর লাগে। হ্যাঁ, এটা আপনার মজিলায়ও সহজেই ইন্সটল করে নিতে পারেন।

গেলে নিচের ছবির মত দৃশ্য ভেসে উঠবে।
এবার ক্লিক করুন Add to Firefox.

আর কোন ঝামেল নেই। মজিলার অন্য অ্যাড-অনের মত আবারো ইন্সটল করার মেনুয়াল কোন ধাপ নেই। নিজে নিজেই এবার চালু হয়ে যাবে।
এরকম আরো সুন্দর সুন্দর থিম পেতে এখানে ক্লিক করে বাছাই করুন বা সার্চ করুন। রমজান মাসে রমজান নিয়েও সুন্দর সুন্দর ইসলামিক থিমও রেখেছে মজিলা।

শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০১৪

জিমেইলে লেবেল কী কেন কীভাবে?

গুগল ক্যাটাগরি বা বিভাগ এর জন্য লেবেল শব্দ ব্যবহার করে। যার প্রমাণ পাওয়া যায় ব্লগার সার্ভিসেও। যাই হোক, লেবেল প্রয়োগ করে আপনি আপনার জিমেইলের মেইলগুলোকে বিভিন্ন পছন্দসই বিভাগে যুক্ত করে রাখলে পরে দেখতে বা খুঁজে পেতে সুবিধা হবে।
জিমেইলে লগ ইন করলে দেখবেন বাম পাশের পেইনে Labels লিস্ট এর নিচে ডিফল্ট লেবেলগুলোর একটি তালিকা আছে। আপনি এতে আরো যোগ করতে পারেন।
তাহলে, Edit Labels বা More -এ ক্লিক করুন। নিচের চিত্রের মত দেখা যাবে।
এখানে Create a new label এর নিচের বক্সে লেবেলের নাম লিখে Create এ ক্লিক করুন।
এখন ইনবক্স , সেন্ট আইটেম বা ড্রাফটের মেইল নির্দিষ্ট তালিকা ফেলতে Inbox, Sent Mail বা Drafts এ ক্লিক করে যে মেইলটি যুক্ত করবেন তার বাম একেবারে বাঁয়ে যে চেক বক্স আছে তাতে ক্লিক করুন। একাধিক মেইলও একইসাথে করতে পারবেন।

এবার উপরে More Action .... ড্রপডাউন লিস্ট থেকে আপনার পছন্দসই লেবেলে ক্লিক করে More Actions.... এর ডানে Go তে ক্লিক করুন।
এইই! ব্যাস!

শনিবার, ২১ জুন, ২০১৪

ভিন্ন ভাষায় একই বানানের ভিন উচ্চারণ কেন?

জবাবটা একটু পরে বলছি, আগে একটু আলাপ করে নেই।
ব্যাপারটি আমার প্রথম চোখে পড়ে ২০১০ সালের নোবেল পুরস্কারের মৌসুমে। সে বছর সাহিত্যে নোবেল পান পেরুর লেখক মারিও ভার্গাস য়োসা। ভদ্রলোকের নামের ইংরেজি বানান Mario Vargas Llosa। তার মানে Llosa = য়োসা। মানলাম, কিন্তু যখন 'য়োসা' ই হবে তখন Osa লিখলেই চলত Llosa কেন?
আবার স্পেনের বিখ্যাত ফুটবলার ডেভিড ভিয়ার নামের বানানও কিন্তু Villa। কেন?
আবার বাংলায় আর্য শব্দকে ইংরেজিতে লিখতে হলে হয় Arya, বিশ্বাস হয় bishwas। আরবি ঈসা ইংরেজিতে হয় Jesus আর বাংলায় যীশু।

আসলে বানানের রূপ পরিবুর্তন হয় ধ্বনির মৌলিকত্ব অক্ষুণ্ণ রাখার জন্য। বাংলা য-ফলা বা য- বর্ণের ইংরেজি প্রতি বর্ণ হল y। ফলে আর্য হল arya। তেমনি বিদ্যা হবে Bidya। অভ্র কি-বোর্ডে লিখতে গেলে প্রতি-বর্ণায়নের ব্যাপারে কিছুটা ধারণা হয়, যদিও পারফেক্ট নয়।
এছাড়া 'বিশ্বাস" লিখতে 'শ' এর নিচের 'ব' টি স্বাভাবিক 'ব' নয়, ২য় 'ব'। এর অন্য ব্যবহার আছে 'স্বাভাবিক' শব্দে, ধ্বনি শব্দে ইত্যাদি। আর এর ইংরেজি প্রতি-বর্ণ হল w।
তাই বিশ্বাস = Bishwas।
আবার অনেক সময় বানানে থাকা সব অক্ষর উচ্চারিত হয় না। এর কারণও ধ্বনির মৌলিকত্ব সংরক্ষণ।
য়োসা সাহেবের বাড়ি পেরু। পেরুতে উনারা চলেন স্প্যানিশ ভাষা দিয়ে। একটি অতিরিক্ত ñ ছাড়া ইংরেজি ও স্প্যানিশের সব বর্ণ একই, তবে উচ্চারণ কিছুটা ভিন্ন। স্প্যানিশ L ও ইংরেজি L এর উচ্চারণ ভিন্ন। ডাবল L এর (Ll) উচ্চারণ আরও ভিন্ন। অঞ্চলভেদে Ll এর উচ্চারণগত পার্থক্য থাকলেও এর সবচেয়ে প্রচলিত উচ্চারণ হল ইংরেজি y অক্ষরের (যেমন Yellow শব্দে) মত। 

ফুটবল মাঠের মাপঝোঁক

খেলা দেখি আর না দেখি, পছন্দ করি আর না করি, সাপোর্টার যে দলেরই হই না কেন, সাড়ে তিনশো কোটি ভক্তের মন কেড়ে নেওয়া বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ক্রীড়া সম্পর্কে আমাদের জানা উচিত। ২০০ এর অধিক দেশের ২৫ কোটি মানুষের পেশা ফুটবল খেলা।

ফুটবল বলের তথ্যঃ

সাইজ-৫ সকার বলের ব্যাস হচ্ছে ২২ সে.মি. বা ৮ দশমিক ৬৫ ইঞ্চি। নিয়ম হচ্ছে এই মাপের বলের পরিসীমা হতে হবে ৬৮-৭০ সেমি এর মধ্যে। ফলে, ভাগ করে ব্যাস পাওয়া যায় প্রায় ২২ সে.মি.। 
এবার আসি মাঠের খবরাখবরে। বর্ণনার চেয়ে ছবি দেখে ভালো বোঝা যাবে। নিচের ছবিটি বড় করে দেখতে এখানে ক্লিক করুন। 

মাঠটি অবশ্যই আয়তাকার। বৃহত্তর বাহুগুলোকে বলে স্পর্শরেখা (টাচলাইন) আর অপর বিপরীত বাহুদ্বয়কে বলে গোল রেখা। উভউপাশেই গোল লাইনদ্বয় ৪৫ থেকে ৯০ মিটারের মধ্যে থাকতে হবে( ৫০-১০০ গজ)। দুই স্পর্শরেখার দুরত্ব হতে হবে ৯০ থেকে ১২০ মিটারের মধ্যে (১০০-১৩০ গজ)। 
তবে আনর্জাতিক ম্যাচে গোল লাইন ৬৪ থেকে ৭৫ মিটার ( ৭০-৮০গজ) এবং টাচলাইন ১০০ থেকে ১১০ মিটার ( ১১০ থেকে ১২০ গজ) এর মাঝে থাকতে হবে। 

গোলপোস্টঃ
গোলপোস্ট দৈর্ঘ্যে ৮ গজ বা ৭.৩২ মিটার এবং উচ্চতায় ৮ ফুট বা ২.৪৪ মিটার হবে। 
গোল পোস্টের ১১ মিটার বা ১২ গজ দুরত্ব থেকে পেনাল্টি কিক করা হয়। 

অন্যান্য হিসাবঃ
মাঠের একেবারে মাঝে যেই বৃত্ত্ব আছে তার ব্যাসার্ধ কেন্দ্রীয় বিন্দু হতে ৯.১৫ মিটার।  কর্নারের সময় বিপক্ষ দলের খেলোয়ারকে ৯.১৫ মিটার বা দশ গজ দূরে থাকতে হবে। 


শুক্রবার, ২০ জুন, ২০১৪

জিমেইলে ব্যাবহার করুন পছন্দসই থিম

আপনি নিশ্চয়ই চান আপনার জিমেইলের ইন্টারফেস সুন্দর দেখাক। একটি সুন্দর থিম সেট করলেই জিমেইল দেখতে অনেক দর্শনীয় লাগবে। তাহলে চলুন করে ফেলি!
১. জিমেইল প্রবেশ করুন।
২.  
এই চিহ্নে ক্লিক করুন যা উপরে ডান পাশে পাওয়া যাবে।
৩. অনেকগুলো থিম আসবে। পছন্দমত থিমে ক্লিক করুন।
ব্যাস!
আপনি চাইলে নিজস্ব কোন ছবিও যুক্ত করে থিম বানাতে পারেন।

সোমবার, ২ জুন, ২০১৪

কীভাবে ওয়ার্ড ডকুমেন্ট ফাইল অটো সেইভ করবেন?

আপনার পিসি বা ল্যাপট্যাপ ক্র্যাশ করতে পারে, বিদ্যুৎ চলে যেতে পারে (আমাদের যেমন ভাগ্য!) অথবা আপনি নিজেই ভুলক্রমে  ফাইলটি ক্লোজ করতে পারেন। তাহলে আধঘন্টা/ এক ঘন্টা ধরে তৈরি করা ফাইলটা গেল ভেস্তে!।

কিন্তু পরিত্রাণ আছে। যেমণ কথা আছে না- যেটার সমাধান নেই সেটা সমস্যাই না। 
সমাধান-১ ; একটু পর পর সেভ করা। (কি বোর্ডে Ctrl+S) চাপুন বা File > Options > Save।
সমাধান-২; প্রতি x মিনিট পর Save AutoRecover অপশন চালু রাখা। 
চালু করতে হলে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড প্রোগ্রামে প্রবেশ করে Office Button এ ক্লিক করে একেবারে নিচের দিকে থাকা Word Options এ ক্লিক করতে হবে। এবার বাঁ পাশের Pane থেকে Save এ ক্লিক করে ডান পাশে থেকে নিজের মত Customize করুন।
(ছবিটি বড় করে দেখতে তার উপরে ক্লিক করুন)

সমাধান-৩; Word, Excel, এবং PowerPoint এ "Keep the last autosaved version if I close without saving" বক্সে ক্লিক করে রাখুন। 

ফেসবুকে ওপেন, ক্লোজড ও সিক্রেট গ্রুপের পার্থক্য কী?

সংক্ষেপে ফেসবুকে ওপেন, ক্লোজড ও সিক্রেট গ্রুপের পার্থক্য কী? " প্রশ্নটির উত্তর দিতে গেলে বলতে হয় open গ্রুপে যে কেউ জয়েন করতে পারে নিজে নিজে, পোস্ট দেখতে পারে। ক্লোজড গ্রুপে Admin কতৃক সদস্যতা অনুমোদিত হতে হয়। আর সিক্রেট গ্রুপ বা তার পোস্ট সার্চ করেও খুঁজে পাওয়া যাবে না, পোস্ট তো দেখা যাবেই না, সদস্যপদ পাওয়া যাবে Admin এর আমন্ত্রণের মাদ্যমেই শুধু।
ফেসবুকের নিজের ভাষায় সব পার্থক্য দেখতে হলে নিচের টেবিলটিতে চোখ বুলান।


Open
Closed Secret
কে যোগ দিতে পারে? নিজে নিজে, অন্য কোন মেম্বার যোগ করলে  যে কেউ যোগ দেবার অনুরোধ জানাতে পারে, মেম্বার কতৃক যোগ বা আমন্ত্রিত হতে পারেন।  যে কেউ, তবে মেম্বার দ্বারা যোগ বা আমন্ত্রিত হতে হবে। 
Who can see the group's name? Anyone Anyone Current and former members
Who can see who's in the group? Anyone Anyone Only members
Who can see the group description? Anyone Anyone Current and former members
Who can see the group tags? Anyone Anyone Current and former members
Who can see what members post in the group? Anyone Only members Only members
Who can find the group in search? Anyone Anyone Only members
Who can see stories about the group on Facebook (like in News Feed and search)? Anyone Anyone Only members

শনিবার, ১৭ মে, ২০১৪

স্কেটবোর্ড চালানোর কৌশল -পর্ব ২

আগের পর্ব দেখুন 

২.১। মৌলিক দক্ষতা অর্জন


বোর্ডের কোন অবস্থানে আপনার দাঁড়ানো বেশি সহজ তা বের করুন। ভারসাম্য অর্জন ও স্বস্তিদায়ক অনুভূত হওয়া পর্যন্ত বোর্ডে দাঁড়িয়ে থাকায় ক্ষতি নেই।

২.২। 

কোন পা দিয়ে ধাক্কা দেবেন তা ঠিক করুন। অপর পা থাকবে বোর্ডের উপর, আর এই পা আপনাকে ঠেলে নিয়ে যাবে। সহনীয় গতিতে চলুন। প্রথমে একটু ধীরে চলুন।

 

২.৩। হাঁটুকে বাঁকিয়ে নিন। 

এতে করে অভিকর্ষ কেন্দ্র ভূমির নিকটবর্তী হবে এবং আপনি সহজেই ব্যালেন্স রাখতে ও মোড় নিতে পারবেন।


২.৪। মোড় নেওয়া ও থামা চর্চা করুন। 

-যেদিকে মোড় নিবেন সেদিকে আপনার শরীরের ভর নত করুন। 
-থামার জন্য আপনার পেছনের পা মাটিতে ফেলুন অথবা
- বোর্ডের সামনের অংশ মাটির উপরে তুলে ফেলে পেছনের অংশে চাপ দিন। এটা কিছুটা বিপজ্জনক। 
২.৫। ভিডিও দেখা
চর্চার অংশ হিসেবে ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখতে পারেন। যেমন ইউটিউবে Skateboarding লিখে সার্চ দিয়ে প্রাপ্ত ভিডিওগুলো দেখতে পারেন। 

স্কেটবোর্ড চালানোর কৌশল -পর্ব ১

এই ধারাবাহিক পর্বে আপনি জানতে পারবেন কীভাবে স্কেটবোর্ডিং করতে হয় বা কীভাবে স্কেটবোর্ড চালাতে হয়। এখানে আলোচনা চলবে স্কেটবোর্ড নিয়ে, রোলার স্কেট নিয়ে নয়। সেটা না হয় অন্য কোথাও শিখবো।

১.১। বাছাই

স্থানীয় স্কেট দোকান বা স্কেটের সাইট ঘুরে দেখুন। এভাবে আপনি জানতে পারবেন কোনটায় কাজ হবে আর কোনটায় হবে না। অন্য স্কেটার বা দোকানীর সাথে আলাপ করলেও জানা যাবে কোন ধরণের বোর্ড, চাকার কেমন সুবিধা, অসুবিধা।
লক্ষ্যণীয় বিষয় হল-
- দাম বেশি হলেই যে মান ভালো হবে তা নয়।
- চাকাকে রানিং রাখতে হলে প্রায় ৬ মাস পর পর চাকার বিয়ারিং পাল্টানো দরকার।

১.২। ক্রয়

পূর্বাভিজ্ঞতাসম্পন্ন কাউকে বা কোন বন্ধুকে সাথে নিয়ে কিনে ফেলুন স্কেটবোর্ড।
-সাথে লাগবে মানানসই পোশাক ও জুতা।
-স্কেট জুতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যাতে আপনি সহজেই বিভিন্ন দিকে পা নাড়াতে পারেন। অন্যথায় পড়ে যাবার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
-সাথে লাগবে অন্যান্য নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা যেমন হেলমেট, হাঁটুর প্যাড, কনুইএর প্যাড। এতে করে পতন ও দূর্ঘটনা থেকে নিরাপদ থাকা যাবে।

১.৩। বুঝতে শিখুন

কীভবে স্কেটবোর্ড নত হয়, বাঁকা হয়, চাকারা কীভাবে ঘোরে বোঝার জন্য সময় নিন। আপনার বাড়ির লনে বা ভালো সমতল মাঠে নেমে বুঝতে শিখুন কীভাবে বোর্ড কাজ করে। এর জন্য সমতল, কংক্রিটের জায়গা উত্তম। খেয়াল রাখতে হবে যেন চলার পথে কোন ফাটল, গর্ত, ইট বা পাথরের কণা বা টুকরো না থাকে।
-স্কেটিং ভালো পারে এমন কারো কাছ থেকে পরামর্শ নিন।
--পর্ব ২ দেখুন


বুধবার, ১৪ মে, ২০১৪

অনলাইনে ফাইল জমা রাখার বেশ কিছু ওয়েবসাইট


১। www.box.com, বিনামুল্যে ১০ গিগা বাইট 
২। www.copy.com ১৫ গিগাবাইট ফ্রি। 
৩। drive.google.com। যেকোনো গুগল অ্যাকাউন্ট থাকলেই গুগল ড্রাইভে উপভোগ করা যায় ১৫ গিগাবাইট ক্লাউড স্টোরেজ
৪। opendrive.com। এটি মাইক্রসফটের। এতে রয়েছে ৭ গিগা বাইট ফ্রি। 
৫। spideroak.com। মাত্র ২ জিবি ফ্রি। 
৬ dropbox.com। এটাও একটি ভালো অপশন। 

সোমবার, ২১ এপ্রিল, ২০১৪

ইন্টারনেট কানেকশান ছড়া যে ওয়েবসাইট চলে

একটি ওয়েবসাইট আছে যা সাইটের ভাষ্যমতে ইন্টারনেট কানেকশন ছাড়া চলে। এবং ওয়েবসাইটটি দেখতে হলে ভিজিটরকে ইন্টারনেট কানেকশান অফ করতে হবে। সাইটটি হল allaboutrajni.com। এটা নাকি চলে  রজনী পাওয়ার দিয়ে! অন্তত দেখে তাই মনে হয়।
আপনি যখন ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করবেন তখন আপনাকে একটি বার্তা দেখানো হবে যে-
"এই সাইটে প্রবেশের একমাত্র উপায় হল আপনার ইন্টারনেট কানেকশান অফ করা"


সত্যিই যদি আপনি ইন্টারনেট অফ করেন তবে সাইটটি দেখা যাবে। আবার নেট চালু করলে সাইটটি না দেখা গিয়ে আরেকটি বার্তা দেখাবে। 
আসল ব্যাখ্যাঃ প্রকৃতপক্ষে সাইটটি ইন্টারনেট ছাড়া চলবে না। তাহলে কাজ করে কীভাবে?
সাইটের নির্মাতারা একটু কৌশলের আশ্রয় নিয়েছেন যাতে করে দেখতে এমন মনে হয়। যখনই সাইটটি খোলা হয়, কয়েক সেকেন্ডেই একটি ফ্ল্যাশ ফাইল ওপেন হয়। লুপিং প্রক্রিয়ায় একটি স্ক্রিপ্ট রান হয় যা ইন্টারনেট কানেকশান যাছাই করে এবং কানেকশান অফ করলে স্ক্রিপ্টটি আপনাকে ফাইলটি দেখার সুযোগ দেয় যা আগেই (আপনার প্রথম ভিজিটেই) লোড হয়েছিল। 

কীভবে বুঝবেন সাইটটি আসলে ইন্টেরনেট ছাড়া অচল?
এটা সহজেই চেক করতে হলে প্রথমবার সাইটটি ভিজিট করার আগেই আপনার নেট অফ করে রাখুন। দেখবেন এটি লোড হচ্ছে না।