খেলা দেখি আর না দেখি, পছন্দ করি আর না করি, সাপোর্টার যে দলেরই হই না কেন, সাড়ে তিনশো কোটি ভক্তের মন কেড়ে নেওয়া বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ক্রীড়া সম্পর্কে আমাদের জানা উচিত। ২০০ এর অধিক দেশের ২৫ কোটি মানুষের পেশা ফুটবল খেলা।
ফুটবল বলের তথ্যঃ
সাইজ-৫ সকার বলের ব্যাস হচ্ছে ২২ সে.মি. বা ৮ দশমিক ৬৫ ইঞ্চি। নিয়ম হচ্ছে এই মাপের বলের পরিসীমা হতে হবে ৬৮-৭০ সেমি এর মধ্যে। ফলে, ভাগ করে ব্যাস পাওয়া যায় প্রায় ২২ সে.মি.।
ফুটবল বলের তথ্যঃ

এবার আসি মাঠের খবরাখবরে। বর্ণনার চেয়ে ছবি দেখে ভালো বোঝা যাবে। নিচের ছবিটি বড় করে দেখতে এখানে ক্লিক করুন।
মাঠটি অবশ্যই আয়তাকার। বৃহত্তর বাহুগুলোকে বলে স্পর্শরেখা (টাচলাইন) আর অপর বিপরীত বাহুদ্বয়কে বলে গোল রেখা। উভউপাশেই গোল লাইনদ্বয় ৪৫ থেকে ৯০ মিটারের মধ্যে থাকতে হবে( ৫০-১০০ গজ)। দুই স্পর্শরেখার দুরত্ব হতে হবে ৯০ থেকে ১২০ মিটারের মধ্যে (১০০-১৩০ গজ)।
তবে আনর্জাতিক ম্যাচে গোল লাইন ৬৪ থেকে ৭৫ মিটার ( ৭০-৮০গজ) এবং টাচলাইন ১০০ থেকে ১১০ মিটার ( ১১০ থেকে ১২০ গজ) এর মাঝে থাকতে হবে।
গোলপোস্টঃ
গোলপোস্ট দৈর্ঘ্যে ৮ গজ বা ৭.৩২ মিটার এবং উচ্চতায় ৮ ফুট বা ২.৪৪ মিটার হবে।
গোল পোস্টের ১১ মিটার বা ১২ গজ দুরত্ব থেকে পেনাল্টি কিক করা হয়।
অন্যান্য হিসাবঃ
মাঠের একেবারে মাঝে যেই বৃত্ত্ব আছে তার ব্যাসার্ধ কেন্দ্রীয় বিন্দু হতে ৯.১৫ মিটার। কর্নারের সময় বিপক্ষ দলের খেলোয়ারকে ৯.১৫ মিটার বা দশ গজ দূরে থাকতে হবে।
খুব মূল্যবান পোস্ট
উত্তরমুছুনমূল্যবান তথ্য জানলাম,,,
উত্তরমুছুনসুন্দর তথ্য জানা হল আজ।
উত্তরমুছুনবাংলাদেশের ফুটবলমাঠ গুলো বড়ো মাপের চাই
উত্তরমুছুনতথ্যগুলো জানতে পারলাম ...
উত্তরমুছুন