বিশ্ব.কম হোম, বিজ্ঞান, ফিডব্যাক,অংশ নিন fb page

পৃষ্ঠাসমূহ

শনিবার, ৭ নভেম্বর, ২০১৫

গুগল ক্রোমের ১৮টি কিবোর্ড শর্টকাট


১। নতুন ট্যাব খুলতে- Ctrl + T
২। বর্তমান ট্যাব বন্ধ করতে - Ctrl + W
৩। ভুলক্রমে এইমাত্র বন্ধ করা ট্যাব পুনরায় লোডঃ Ctrl + Shift + T
৪। বিভিন্ন ট্যাব বদলঃ Ctrl + ট্যাবের ক্রমিক। যেমন Ctrl +1 চাপলে এক নং ট্যাবে যাবে।
৫। নতুন ট্যাবে লিঙ্ক খুলতেঃ Ctrl চেপে ধরে মাউসে ক্লিক। এর বিকল্প হচ্ছে মাউসে রাইট ক্লিক করে open link in new tab ক্লিক করা। কিন্তু কিবোর্ড অপশনটাই ভালো।
৬। নতুন উইন্ডোতে লিঙ্ক খুলতেঃ Ctrl চেপে ধরে ক্লিক।
৭। সার্চ বা এ্যাড্রেসবারে টেক্সট ইনপুট দিতেঃ মনে করুন আপনি কোন ওয়েবসাইটে যেতে চান বা কিছু সার্চ করতে চান। তাহলে CTrl + L চাপুন।
৮। আগের পেইজে ফিরে যেতেঃ backspace
৯। পরের পেইজে ফরোয়ার্ড হতে অর্থ্যাৎ এই মাত্র যে পেইজে গিয়ে ব্যাকস্পেইস দিয়ে ফিরে এসেছেন তাতে আবার যেতেঃ Shift + backspace।
১০। পেইজ রিলোড করতেঃ হয়  f5 চাপুন অথবা চাপুন Ctrl + R।
১১। পেইজ থেকে কোন কিছু খুঁজে বের করতেঃ Ctrl + F। উল্লেখ্য এটা কিন্তু পুরো সাইটে সার্চ দেবে না, শুধু বর্তমান পেইজে সার্চকৃত টেক্সট খুঁজবে।
১২। ১১ নং ধাপে করা সার্চের পরবর্তী রেজাল্ট দেখতেঃ Ctrl + G অথবা শুধু enter চাপুন।
১৩। পূর্ববর্তী সার্চ রেজাল্ট দেখতেঃ Ctrl + Shift + G।
১৪। বর্তমান পেইজ বুকমার্ক করতেঃ Ctrl + D।
১৫। গুগল ক্রোমের ডাউনলোড পেইজ দেখতেঃ Ctrl + J।
১৬। নতুন উইন্ডো খুলতেঃ Ctrl + N।
১৭। বর্তমান উইন্ডো বন্ধ করতেঃ Ctrl + Shift + W।
১৮। বর্তমান উইন্ডো মিনিমাইজ করতেঃ alt + Space চেপে ডাউন এ্যারো চেপে নিচে এসে মিনিমাইজ অপশন চাপুন।
সূত্রঃ হাব স্পট

রবিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৫

নিজের ব্লগ বানাবেন কিভাবে?

বিভিন্ন কারণে আমাদের নিজস্ব ব্লগ তৈরি করার দরকার হতে পারে। এখানে আমরা দেখবো বিনামূল্যে কিভাবে ব্লগ বানানো যায়। এই পোস্ট আমাদের একটি প্যাকেজ টিউটোরিয়ালের অংশ। এই প্যাকেজে আমরা ব্লগার প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ব্লগিং শিখবো। চাইলে এই লিঙ্ক থেকে অন্য অপশনগুলোও দেখে নিতে পারেন।
ধাপ-১ঃ ব্লগারের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন
এই প্ল্যাটফর্মটি গুগলের একটি প্রোজেক্ট। তাই ব্লগার use করতে হলে আপনার গুগল একাউন্ট থাকতে হবে। আপনার ইতোমধ্যেই গুগল বা জিমেইল একাউন্ট থাকলে এতে সাইন ইন করুন। না থাকলে Create account এ ক্লিক করে খুলে নিন এবং তারপর সাইন ইন করুন।
আরো দেখুনঃ গুগলে সাইন ইন করার সেরা কৌশল 

ধাপ-২ঃ এখন আপনি ব্লগারের হোম পেইজে আছেন। আপনি যদি আগে ব্লগার দিয়ে কোন ব্লগ খুলে থাকেন, তবে এখানে সবগুলো ব্লগের লিস্ট পাবেন। তবে আগে খুলে থাকেন বা নাই থাকেন, পেইজের বাম পাশে 'নতুন ব্লগ' লেখা একটি বাটন পাবেন। এখানে ক্লিক করুন।
ধাপ-৩ঃ এবার আপনি এই রকম একটি পাতায় এলেন
এখানে যথাক্রমে ব্লগ শিরোনাম ও ব্লগ ঠিকানা লিখুন। শিরোনাম আপনার ইচ্ছা মতো দিতে পারবেন। কিন্তু ঠিকানা দিতে হবে ইংরেজিতে। এটাই আপনার ব্লগের এ্যাড্রেস (URL) হবে। এখানে শুধু ইংরেজি অক্ষর, অঙ্ক এবং হাইফেন দিতে পারবেন। আর কিছুই- এমনকি স্পেইসও দিতে পারবেন না। এটা পরে চেঞ্জ করা যাবে। এই ঠিকানা সব সময় আপনার ইচ্ছামত পাবেন না, কারণ আপনার আগেই কেউ এই ঠিকানায় ব্লগ বানিয়ে ফেলতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনি বক্সের নিচে দেখতে পাবেন যে, দুঃখিত, এই ব্লগ ঠিকানাটি উপলভ্য নয়। অতএব এটা পাল্টিয়ে অন্য কিছু দিয়ে দেখুন।
পছন্দের কিছু যদি নাও পান, আশার কথা হলো, আপনি পরে আপনার নিজস্ব ডোমেইন এখানে যোগ করতে পারবেন।
যেমন ধরুন, আমি হয়তো bishwo.blogspot.com নাও পেতে পারি। কিন্তু পরে যদি আমি  bishwo.com ডোমেইনটি কিনে ফেলি তখন এটি ব্লগারে ব্যবহার করতে পারব। উপরন্তু ব্যবহার করতে পারব অনেকগুলো সাবডোমেইনও যেমনটা আমি করে ফেলেছি
ধাপ-৪ঃ সব শর্ত পূরণ করার পর নিচ থেকে একটি টেমপ্লেট বাছাই করুন। পরে এটিও চেঞ্জ করতে পারবেন।
ধাপ-৫ঃ নিচে ব্লগ তৈরি করুন বাটনে ক্লিক করুন।
আপনার ব্লগ হয়ে গেল। এবার নিশ্চয়ই আপনি একটি পোস্ট দিতে চাইবেন। এই পোস্ট থেকে দেখে নিন পোস্ট দেবার কিছু বিশেষ কায়দা কানুন। 

ফেসবুক বা গুগলে সাইন ইন করার সেরা কৌশল

এই পোস্ট দেবার একমাত্র উদ্দেশ্য কয়েকটি সেকেন্ড সময় বাঁচানো। আমরা অনেকেই ফেসবুক বা গুগলের বিভিন্ন সেবা যেমন জিমেইল, ইউটিউব বা ব্লগারে সাইন ইন করতে গিয়ে পুরো ইমেইল বসাই। আসলে সাইন ইন করার জন্যে পুরো ইমেইল বসাবার কোন দরকার নেই। এই কাজের জন্যে আপনার ইউজার নেইমই যথেষ্ট।
গুগলঃ
গুগলের ক্ষেত্রে '@' চিহ্নের আগে যে অংশটুকু থাকে, সেটিই হচ্ছে আপনার ইউজার নেইম। সাইন ইন করতে গিয়ে এটি বসিয়ে কিবোর্ডে Enter চাপুন অথবা Next এ ক্লিক করুন। দেখাবেন, গুগল নিজেই আপনার পুরো ইমেইল বসিয়ে দিয়েছে। এবার পাসওয়ার্ড বসিয়ে সাইন ইন করে গুগলের সেবাগুলো উপভোগ করতে থাকুন।
একই কথা প্রযোজ্য ফেসবুক লগ ইনের ক্ষেত্রেও। ফেসবুকের ক্ষেত্রেও ইউজার নেম দিয়েই লগ ইন করা যায়। তবে, এখানে আমরা আমাদের প্রোফাইল নামকে ইউজার নেইম মনে করি। কিন্তু আসলে ইউজার নেইম হচ্ছে আপনার প্রোফাইল লিঙ্কে facebook.com এর স্ল্যাশ চিহ্ন দিয়ে যে নামটা থাকে সেটি।
যেমন আমার ক্ষেত্রে '/' চিহ্নের পরের mahmud.sbi কথাটি হচ্ছে ইউজার নেইম।
আপনার ক্ষেত্রে এটি না থাকলে সেটিংস এ গিয়ে তৈরি করে নিন। এর পর থেকে ইউজার নেইম বসিয়েই পাসওয়ার্ডের ঘরে গিয়ে লগ ইন করে ফেলুন।




সোমবার, ২৭ জুলাই, ২০১৫

উইন্ডোজ পিসির বহুল ব্যবহৃত কিছু কি-বোর্ড শর্টকাট

এখানে বেশি প্রয়োজনীয় কিছু শর্টকাট দেওয়া হলো। ব্রাউজার  নিয়ন্ত্রণের কি-বোর্ড শর্টকাট দেখতে এখানে ক্লিক করুন


ক্রম শর্টকাট ব্যাবহার
উইন্ডোজ বাটন + সার্চ। উইন্ডোজ লোগো চেপে কাঙ্ক্ষিত ফাইল বা প্রোগ্রামের নাম টাইপ করা শুরু করতে হবে। যেমন মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজার খুঁজে বের করতে উইন্ডোজ কি চেপে টাইপ করা শুরু করুন Firefox। ফলাফলে ব্রাউজার দেখা যাবে।
Ctrl+C, Ctrl+X, Ctrl+V যথাক্রমে, কোন টেক্সট, ফাইল বা ছবি কপি, কাট ও পেস্ট করতে। কপি করলে আগের তথ্য যথাস্থানে থেকে যাবে। কাট করলে শুধু নতুন জায়গায় থাকবে।
Ctrl+F বর্তমান পেইজে সার্চ করতে
Alt+Tab খোলা উইন্ডোগুলো একটার পর একটায় যেতে। যেমন ব্রাউজার থেকে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে ইত্যাদি। উইন্ডো দুইয়ের বেশি হলে চেঞ্জ করার জন্যে Alt চেপে ধরে ট্যাব চেপে যেতে হবে।
কোনটা মিস হয়ে গেলে Alt+Shift+Tab চাপতে হবে। বেকই উইন্ডোর বিভিন্ন ট্যাবে (যেমন ব্রাউজারে) স্থানান্তরের জন্যে চাপতে হবে Ctrl+Tab। উল্ট দিকে যেতে Ctrl+Shift+Tab
Ctrl+P প্রিন্ট করার জন্যে। ওয়ার্ড ফাইল থেকে পিডিএফ ফাইল বানাতেও এটি কুইক বাটন হিসবে কাজ করবে।
Ctrl+T বিশেষত ব্রাউজারে নতুন ট্যাব খুলতে। ব্যাক বা ফরোয়ার্ডে যেতে Ctrl চেপে যথাক্রমে বাম ও ডান অ্যারো চাপতে হবে। চলমান ট্যাবে সার্চ বা ঠিকানা লিখতে Ctrl + L
Alt+F4 চলমান প্রোগ্রাম বন্ধ করতে। ট্যাব বা ফাইল বন্ধ করতে Ctrl+W
Windows Key + L পিসি লগ অফ করতে, যাতে অন্য কেউ এক্সেস না পায়।
Ctrl+Alt+Delete টাস্ক ম্যানেজারে যেতে। এতে অনেক সময় সাড়াহীন (unresponsive) প্রোগ্রাম থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
১০ এই অপশন উইন্ডোজ 8 এর জন্যেঃ
ক) Windows Key + C
খ) Windows Key + D
গ) Windows Key + X
ক) ডান পাশ থেকে চার্মস বার আনতে।
খ) ডেস্কটপে আসা-যাওয়ার জন্যে
গ) পাওয়ার অপশনসহ অনেক কিছু

তথ্যসূত্রঃ howtogeek

শনিবার, ১৩ জুন, ২০১৫

ফ্রেঞ্চ কথোপকথনঃ পর্ব-১


ফ্রেঞ্চ ভাষার বিরুদ্ধে অভিযোগ, এই ভাষাটি অসম্ভব কঠিন। আসলে পৃথিবীতে সহজ বলতে কিছুই নেই। আবার চেষ্টা করলেও শেখা যাবে না- এমন কিছুই নেই। তাই আশাহতদের দল ত্যাগ করে চলে আসুন আশাবাদীদের দলে।
এখানে আমরা বেসিক কিছু কথাবার্তা শিখবো। এটা ঠিক যে ফরাসী ভাষার উচ্চারণ একটু কঠিন। তবে অবশ্যই শিখতে না পারার মতো নয়। এখানে প্রদত্ত কথাগুলোর সঠিক উচ্চারণ শুনতে এই লিঙ্কের সাহায্য নিন।


ফ্রেঞ্চ বাংলা ইংরেজি
salut এই যে! এই! hi
bienvenue স্বাগতম! welcome
bonjour শুভ দিন good day (greeting)
bonsoir শুভ সন্ধ্যা good evening/night (greeting)
bonne শুভ দিন (বিদায়) good day (farewell)
bonne soirée শুভ সন্ধ্যা (বিদায়) good evening/night (farewell)
bonne nuit শুভ রাত্রি good night (farewell)
comment allez-vous ? কেমন আছেন? how are you? formal
comment vas-tu ? কেমন আছো? how are you? informal
-bien ভালো -good
-pas mal ভালো না -not bad
ça va ? informal কেমন চলছে তোমার? how's it going? informal
-oui, ça va informal ভালোই যাচ্ছে it's going good
-ça va pas informal তেমন ভালো না it's not going too well
au revoir পরে দেখা হবে see you later
à bientôt শিগগিরই দেখা হচ্ছে see you soon
à tout à l'heure see you soon
s'il vous plait প্লিজ please
s'il te plaît informal
merci ধন্যবাদ thank you
de rien স্বাগতম you're welcome
excusez-moi আচ্ছা, ... (প্রশ্ন করার ক্ষেত্রে) excuse me (asking a question)
excuse-moi (informal)
pardonnez-moi এক্সকিউজ মি/ একটু দেখিতো/ স্যরি। (কারো সাথে ধাক্কা লাগলে বা সরিয়ে পথ করে নিতে হলে) excuse me - bumping into someone, or moving through people
pardonne-moi informal
pardon
felicitations অভিনন্দন! congratulations
bonne chance ভালো থেকো good luck
monsieur স্যার, জনাব sir
madame ম্যাডাম madam
mademoiselle মিস miss

মঙ্গলবার, ১৭ মার্চ, ২০১৫

কি বোর্ড দিয়ে ব্রাউজিং শর্টকাট


কোন কারণে আপনার পিসির মাউস কাজ করছে না বা ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে? তাই বলে তো আর ব্রাউজিং বসে থাকতে পারে না। কি বোর্ডেই চালিয়ে নেওয়া যায় কাজ।
নিচের শর্টকাটগুলো অধিকাংশ ব্রাউজারেই কাজ করবে। তবে, ২/১ টি শর্টকাট হয়ত কোনো কোনো কাজ করবে না।

শর্টাকাট কাজ
Ctrl+1-8 ১-৮ পর্যন্ত বিভিন্ন ট্যাবে স্থানান্তর (বাঁ থেকে)
Ctrl+9 সর্বশেষ ট্যাবে যেতে
Ctrl+Tab পরবর্তী ট্যাবে যেতে
Ctrl+Shift+Tab আগের ট্যাব
Ctrl+W বা Ctrl+F4 বর্তমান ট্যাব বন্ধ করতে
Ctrl+Shift+T এইমাত্র বন্ধ করা ট্যাব পুনরায় খুলতে
Ctrl+T নতুন ট্যাব
Ctrl+N ব্রাউজারে নতুন উইন্ডো খুলতে
Alt+F4 বর্তমান উইন্ডো বন্ধ করতে (এই শর্টকাট যে কোন প্রোগ্রামের জন্যেই কাজ করে)
Alt+Left Arrow বা Backspace আগের পেইজে ফিরে যেতে
Alt+Right Arrow, Shift+Backspace কোন পেইজ থেকে ফিরে এলে আবার সেই পেইজে যেতে
F5 রিলোড তথা নতুন করে লোড করতে
Ctrl+F5 Cache বাদ দিয়ে নতুন করে রিলোড। cache হলো সাইট কতৃক পিসিতে সেভ করে রাখা কিছু তথ্য যাতে পৃষ্ঠা দ্রুত লোড হয়। এইজন্যে দেখবেন, আগে ভিজিট করা হয়েছে এমন সাইট দ্রুত লোড হয়। 
Escape থামাতে
Alt+Home ব্রাউজারের মূল পাতা
Ctrl এবং + পৃষ্ঠার টেক্সট বড় করা
Ctrl এবং + পৃষ্ঠার টেক্সট ছোট করা
Ctrl+0 টেক্সটের স্বাভাবিক আকার নিয়ে আসা
F11 ফুল স্ক্রিন
F11 এক ফ্রেইম নিচে নামা
Shift+Space, Page Up এক ফ্রেইম উপরে
Home পৃষ্ঠার একেবারে উপরে
End পৃষ্ঠার নিচে
Ctrl+L , Alt+D, F6 ওয়েব এড্রেস টাইপিং
Alt+Enter নতুন টাইপ করা ওয়েবসাইট নতুন ট্যাবে খোলা
Ctrl+K , Ctrl+E ওয়েব সার্চ
Ctrl+F , F3 পৃষ্ঠার কোন টেক্সট খুঁজে বের করতে
Ctrl+G , F3 পেইজ সার্চের পরবর্তী ফলাফল
Ctrl+Shift+G , Shift+F3 পেইজ সার্চের আগের ফলাফলে ফিরে যেতে
Ctrl+H ব্রাউজিং ইতিহাস
Ctrl+J ডাউনলোড তালিকা ও ইতিহাস
Ctrl+D বর্তমান পেইজটি বুকমার্ক করতে
Ctrl+P বর্তমান পেইজ প্রিন্ট করতে
Ctrl+S বর্তমান পেইজটি পিসিতে সেইভ করতে
Ctrl+O পিসি থেকে কোন ফাইল বের করতে
Ctrl+U বর্তমান পেইজের সোর্স কোড দেখতে

সূত্রঃ howtogeek

মঙ্গলবার, ১০ মার্চ, ২০১৫

ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশের পরিসংখ্যান

 [১০ মার্চ, ২০১৫ পর্যন্ত]
মোট ম্যাচঃ ২৯৪
বিজয়ঃ ৮৫ ম্যাচে
পরাজয়ঃ ২০৫ ম্যাচে
ফলাফল নেই; ৪ ম্যাচ
সর্বোচ্চ স্কোরঃ ৩২৬/৩,  বিপক্ষ পাকিস্তান , ঢাকা-২০১৪
সর্বনিম্ন স্কোরঃ ৫৮, বিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও ভারত
বিপক্ষ দলের সর্বোচ্চ স্কোরঃ ৩৯১/৪, ইংল্যান্ড, ২০০৫
বিপক্ষ দলের সর্বনিম্ন স্কোরঃ ৪৪, জিম্বাবুয়ে , ২০০৯ (চট্টগ্রাম)
সর্বোচ্চ রানের ব্যাবধানে বিজয়ঃ ১৬০ রানে। ২০১২ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে
সবচেয়ে বেশি উইকেটে বিজয়ঃ ৯ উইকেটে, ২০০৬সালে কেনিয়ার বিপক্ষে 
সবচেয়ে কম রানে জয়ঃ ৩ রানে, ২০১০ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
সবচেয়ে কম উইকেটে জয়ঃ ১ উইকেটে। ২০০৭ সালে জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে
সবচেয়ে বেশি ম্যাচঃ মোহাম্মদ আশরাফুল (১৭৫ ম্যাচ)
সবচেয়ে বেশি ম্যাচে অধিনায়কত্বঃ হাবিবুল বাশার সুমন (৬৯)
সবচেয়ে বেশি ম্যাচে উইকেট কিপারঃ মুশফিকুর রহিম, ১৪০+ ম্যাচে
সর্বোচ্চ ব্যক্তিগইত স্কোরঃ ১৫৪, তামিম ইকবাল
সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরিঃ সাকিব আল হাসান (৬টি)
দ্রুততম সেঞ্চুরিঃ ৬৩ বলে (সাকিব আল হাসান)
দ্রুততম ফিফটিঃ ২১ বলে (মোহাম্মদ আশরাফুল)
সবচেয়ে বেশি উইকেটঃ ২০৭ (আব্দুর রাজ্জাক)
বেস্ট অভিষেক বোলিংঃ ৫/২৮ (তাসকিন, বিপক্ষ ভারত)
সবচেয়ে বেশি ক্যাচঃ মাশরাফি মর্তুজা (৪৩ ক্যাচ)
উইকেট কিপার হিসেবে বেশি ক্যাচঃ মুশফিকুর রহিম ( ১০২)
সবচেয়ে বেশি স্ট্যাম্পিংঃ মুশফিকুর রহিম (৩৬ বার)
হ্যাট্রিকঃ শাহাদাত হোসাইন (২০০৬, জিম্বাবুয়ে), আব্দুর রাজ্জাক (২০১০, জিম্বাবুয়ে), রুবেল হোসেন (২০১৩, ওয়েস্ট ইন্ডিজ), তাইজুল ইসলাম (২০১৪, জিম্বাবুয়ে)

শুক্রবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

টেস্ট ক্রিকেটে সর্বনিম্ন রানের দলীয় স্কোর

এখানে আমরা দেখবো, টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে কোন দলগুলো এক ইনিংসে সবচেয়ে কম রানের মালিক । সবচেয়ে কম রানের রেকর্ডটির মালিক মাত্র ২৬ রান নিয়ে নিউজিল্যান্ড। ১৯৫৫ সালে ইংল্যান্ড তাদেরকে ২৬ রানে বিদায় করে দিয়ে করা রেকর্ডটি এখনও অক্ষুণ্ণ আছে। লক্ষ্যনীয় ব্যাপার হচ্ছে, শীর্ষ দশ কম রানের মধ্যে ৫টিই দক্ষিণ আফ্রিকার দখলে। আরেকটি লক্ষ্যনীয় ব্যাপার হচ্ছে দশ শীর্ষ রেকর্ডের ৮টি ক্ষেত্রেই বিপক্ষ দল ইংল্যান্ড। প্রতিপক্ষকে অল্প রানে বেঁধে ফেলার ক্ষেত্রে ইংল্যান্ডের ইতিহাস বেশ ভালো।
উপমহাদেশের দলগুলোর মধ্যে একমাত্র ভারতের সর্বনিম্ন ১০টি ইনিংসের একটি আছে। 
 সারণিঃ টেস্টে এক ইনিংসে কম রানের দলীয় ইনিংসঃ
দল রান বিপক্ষ সন
নিউজিল্যান্ড ২৬ ইংল্যান্ড ১৯৫৫
দক্ষিণ আফ্রিকা ৩০ ইংল্যান্ড ১৮৯৬
দক্ষিণ আফ্রিকা ৩০ ইংল্যান্ড ১৯২৪
দক্ষিণ আফ্রিকা ৩৫ ইংল্যান্ড ১৮৯৯
দক্ষিণ আফ্রিকা ৩৬ অস্ট্রেলিয়া ১৯৩২
অস্ট্রেলিয়া ৩৬ ইংল্যান্ড ১৯০২
নিউজিল্যান্ড ৪২ অস্ট্রেলিয়া ১৯৪৬
অস্ট্রেলিয়া ৪২ ইংল্যান্ড ১৯৮৮
ভারত ৪২ ইংল্যান্ড ১৯৭৪
দক্ষিণ আফ্রিকা ৪৩ ইংল্যান্ড ১৮৮৯

সূত্রঃ সর্বনিম্ন রানের সবগুলো স্কোর দেখতে এখানে ক্লিক করুন

বিদেশি ভাষা শিখে লাভ কী?

আমাকে ইদানিং বিদেশি ভাষা শেখার বাতিকে পেয়েছে। ইংরেজিতে তো আল্লাহর রহমতে ভালোই আছি। ধর্মীয় কারণে পরিচয় আছে আরবি ভাষার সাথে। অন্যতম সহজ ও ব্যবহৃত ভাষা হিসেবে স্প্যানিশ শেখার চেষ্টায় আছি। উর্দু, হিন্দিতো কাছাকাছি ভাষা। আশা করি, এক সময় ফ্লুয়েন্ট হতে পারবো, ইনশা'আল্লাহ।  অন্য ভাষাগুলো শিখতে না পারলেও যাতে অন্তত পড়তে পারি, সে জন্য বর্ণমালা ও তাদের উচ্চারণ শেখার চেষ্টা করছি। যেমন রুশ, ফ্রেঞ্চ, জার্মান ইত্যাদি।
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, ভাষা শিখে লাভ কী? এই প্রশ্নের জবাব নিয়েই এই পোস্ট।
কারণ ১- ভ্রমণঃ
আপনি কোন দেশ বা অঞ্চল ঘুরতে গেলেন। যখন আপনি তাদের স্থানীয় ভাষায় কথা বলতে পারবেন, তখন তাদের সাথে মিশতে পারবেন সহজেই। তারাও আন্তরিকতা দেখাবে। ভালো ধারণা লাভ করতে পারবেন তাদের সংস্কৃতি সম্পর্কেও।
কারণ ২- চাকুরীঃ
আপনি যদি বিদেশে জব করতে চান, তবে সেদেশের ভাষা জানা আপনাকে অন্যদের চেয়ে অবশ্যই এগিয়ে রাখবে।
কারণ ৩- ব্রেইন চর্চাঃ
অনেকেই বলেন, গেমস খেললে অনেক বুদ্ধি বাড়ে। হয়তো বাড়ে বটে! তবে, সেটা সীমাবদ্ধ থাকে গেমের জগতেই। গেমে ভিলেন মারার মাধ্যমে আপনি বাস্তবের ভিলেনকে মারতে পারবেন না। কিন্তু, একটি বিদেশি ভাষা শিখতে গেলে ব্রেনের ভালো চর্চা হয়, কর্মক্ষমতা বাড়ে। আর, পরিশ্রমও বিফলে যায় না। Claude Hagège  এর মতে একভাষী (Monolingual) লোকের চেয়ে দ্বিভাষী (Bilingual) লোকদের বোধশক্তি ভালো থাকে।
পাশাপাশি নতুন ভাষা শেখার মাধ্যমে verbal intelligence, conceptual training এবং যুক্তি প্রদানের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। সহজেই বের করা যায় বাস্তব জীবনের অন্য সমস্যারও সমাধান।
কারণ ৪ -ভাষার সৌন্দর্য্যঃ
প্রত্যেকটি ভাষাই সুন্দর। এদের রয়েছে দারুণ গঠন, শব্দাবলী, ব্যাকরণশৈলী ও ছন্দ। আসলে, মন থেকে কোন ভাষা শিখতে চাইলে এদের সৌন্দর্যে বিমোহিত না হয়ে উপায় নেই। একই শব্দের অর্থ যখন অনেকগুলো ভাষায় আপনি জানবেন, তখন হৃদয়ে পুলক অনুভব না করলে আমাকে বলবেন।
কারণ ৫- কৌতূহলঃ
বিভিন্ন সভ্যতা ও সংস্কৃত সম্পর্কে জানার আগ্রহই হলো কৌতূহল। এর মাধ্যমে প্রসারিত হবে আপনার হৃদয়, বাড়বে সহিষ্ণুতা, এবং আত্মোপলদ্ধি ঘটবে নিজের পরিচয় সম্পর্কে।
কারণ ৬ -জ্ঞানার্জনঃ
এই কারণটি শেষে বললেও এই গুরুত্ব নিম্নতম নয়। একটি নতুন ভাষা শেখা মানেই আপনার জ্ঞানের পারদ আরেকটু উঁচু হয়ে গেল। দুনিয়াকে বুঝতে হলে, এর ইতিহাস ও বিকাশ সম্পর্কে ধারণা পেতে হলে  ভাষা শেখা হতে পারে একটি ভালো সিঁড়ি। ভাষা সম্পর্কে জ্ঞানার্জনের মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন সভ্যতা ও অঞ্চলের মধ্যে তুলনা ও সম্পর্ক নির্ণয় করতে পারবেন। বিভিন্ন জাতি ও গোত্রের গোড়া খুঁজে পাবেন।
এছাড়া, আমি সব সময়ই মনে করি, জ্ঞানার্জন তথা নতুন কিছু শেখা হচ্ছে সবচেয়ে মজার বিনোদন। জ্ঞানার্জন শুধু একাডেমিক প্রতিষ্ঠানে সীমাবদ্ধ নয়। এখানে, সেখানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে জ্ঞানার্জনের হাজারো উপকরণ। এই রকম একটিই হচ্ছে ভাষা।

শেষে বলবো, ভাষা শেখা আপনার মানসিক প্রশান্তির কারণও হতে পারে। কারণ, যে কোন জ্ঞানই মনে প্রশান্তি ঢেলে দেয়। সেটা যখন হয় প্রায়োগিক, তখন তো আর কথাই নেই।
একমত? ভাষা বিষয়ক পোস্টগুলোর পেছনে লেগে থাকুন!

বৃহস্পতিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

ভাষার বৈচিত্র্য ও পরিসংখ্যান


বিশ্বের জীবন্ত ভাষার সংখ্যাঃ ৬৯১২
প্রায় বিলুপ্ত ভাষার সংখ্যাঃ ৫১৬
সবচেয়ে বেশি স্থানীয় কথক ( native speaker ) আছেঃ মান্দারিন ভাষার 
সবচেয়ে বেশি বিদেশী কথকের (non-native speakers) দিক দিয়ে শীর্ষেঃ ইংরেজি ভাষা। প্রায় ২৫ থেকে ৩৫ কোটি লোক ২য় ভাষা হিসেবে এই ভাষায় কথা বলে। 
সবচেয়ে বেশি ভাষার দেশঃ পাপুয়া নিউগিনি। এতে ৮২০ খানা জীবন্ত ভাষার ছাড়াছড়ি রয়েছে। 
ভাষার উদ্ভবঃ ১ লক্ষ খৃষ্টপূর্বে। 
প্রথম লিখিত ভাষাঃ সুমেরীয় (Sumerian) বা মিশরীয় (Egyptian)। ৩২০০ খৃষ্টপূর্বে। 
এখনও টিকে আছে এমন প্রাচীনতম ভাষাঃ চাইনিজ বা গ্রিক (১৫০০ খৃষ্টপূর্ব থেকে)। 
সবচেয়ে বেশি শব্দার্থঃ ইংরেজি ভাষায়। প্রায় আড়াই লাখ স্বতন্ত্র শব্দ। 
সবচেয়ে কম শব্দার্থঃ টাকি টাকি বা স্রনম ভাষা। এতে মাত্র ৩৪অটি শব্দ আছে। সুরিনামের ১ লাখ বিশ হাজার মানুষ এই ভাষায় কথা বলেন। 
সবচেয়ে বেশি অক্ষরঃ খেমর (Khmer)। এই ভাষায় অক্ষর আছে ৭২ টি। কম্বোডিয়ার সরকারী এই ভাষায় ১ কোটি বিশ লাখ লোক কথা বলেন। 
সবচেয়ে কম অক্ষরঃ রটোকাস (Rotokas)। এতে আছে ১২টি বর্ণ। পাপুয়া নিউগিনির ৪৩০০ মানুষের মুখে এই ভাষা উচ্চারিত হয়। 
সবচেয়ে কম ব্যতিক্রমী (Irregular) ক্রিয়াঃ এসপার‍্যান্তো (Esperanto )। এতে একটিও ব্যতিক্রমী ক্রিয়া নেই। সবগুলো ক্রিয়া নিয়ম মেনে চলে। 
সবচেয়ে বেশি অস্কার জিতেছেঃ ইতালিয়ান ভাষা। 
ইংরেজি ভাষার সবচেয়ে বড় শব্দঃ pneumonoultramicroscopicsilicovolcanoconiosis । অযফোর্ড ডিকশনারিতে প্রাপ্ত সবচেয়ে বড় এই শব্দটি দ্বারা ফুসফুসের একটি রোগকে বোঝানো হয়। একে সংক্ষেপে silicosis ও বলে।
http://www.vistawide.com/languages/language_statistics.htm

বুধবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

রুশ ভাষার উচ্চারণ চর্চা

сто рублей (১০০ রুবল)
сто долларов -স্টো ডল্লারভ- ১০০ ডলার
আমরা আগের পোস্টে রুশ ভাষার বর্ণমালা শিখেছি। এবারে, এগুলোকে কাজে লাগিয়ে রুশ ভাষা পড়তে শিখবো। বলতে না পারি, অন্তত পড়তেতো পারবো।
প্রথমেই জেনে নিই রুশ ভাষাকে রুশ ভাষায় কী বলে। আমরা যাকে রুশ ভাষা বলি, তাকে ইংরেজরা বলে রাশিয়ান (Raussian)। আর, রুশরা কিন্তু বলে ру́сский язы́к । (শেষের জিনিসটা কিন্তু 'দাঁড়ি' (।), একে আবার কোন বর্ণ মনে করে বসবেন না) । এখন এই জিনিসটার উচ্চারণ কী?
ইংরেজিতে এর উচ্চারণ russky yazyk। বাংলায় হবে 'রুসকি ইয়াযিক'। এবার মিলিয়ে নিন। আমরা জানি, р এর উচ্চারণ 'র' এর মতো। এর পরে, y এর উচ্চারণ ''oo" এর মত। с হচ্ছে 'স' এর মত। k 'ক' এর মতই। и হচ্ছে 'ই' এর মতো বা ই-কার। ফলে, প্রথম অংশ দাঁড়াল 'রুসকি'।
я এর উচ্চারণ 'ইয়া' এর মত। з হলো 'য' এর মতো। ы́ হচ্ছে 'ই' এর ন্যায়। তাই, язы́к এর রুশ উচ্চারণ দাঁড়ায় ইয়াযিক। সহজই তো, তাই না?
চলুন, আরো কিছু চর্চা করি।
১. Нет এর উচ্চারণ নিয়েট (nyet)। মিলিয়ে নিন বর্ণামালার উচ্চারণের সাথে।এর অর্থ হচ্ছে, 'না'।
২. Семь - সিয়েম (syem)। অর্থ, 'সাত'। 
৩. Пять - পিয়াট (pyat)। অর্থ 'পাঁচ'
৪. Метрo -   মিয়ে-ট্রো (mye-tro) । অর্থ হচ্ছে মেট্রো, আন্ডাগ্রাউন্ড রেলপথ। 
৫. До свидания - ডা-সভিডানিয়া, -da-svee-da-nee-ye। অর্থ, 'বিদায়'।
৬. Спасибо -স্পাসিবা,  spa-see-ba। অর্থ 'ধন্যবাদ'।
৭. Да- ডা। অর্থ 'হ্যাঁ'। 
৮. сто - স্টো বা sto। অর্থ ১০০।
৯. Пока - পাকা। অর্থ হচ্ছে 'বিদায়', Bye। 
১০. Плохо - প্লোখা। এর অর্থ, 'খারাপ'।
১১. Хорошо - খোরাশো। অর্থ হচ্ছে, 'ভালো'। 
১২. Михаи́л Серге́евич Горбачёв - মিখাইল সেরগেইভিচ গর্বাচভ- Mikhail Sergeyevich Gorbachov। সোভিয়েত ইউনিয়নের সর্বশেষ রাষ্ট্রনায়ক।
১৩. Дми́трий Ива́нович Менделе́е - দিমিত্রি ইভানোভিচ মেনডেলীভ, Dmitri Ivanovich Mendeleev। এই ব্যক্তি হলেন রসায়নের পর্যায় সারণির জনক। 
১৪. Влади́мир Влади́мирович Пу́тин - ভ্লাদিমির ভ্লাদিমিরোভিচ পুতিন। রাশিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট (২০০০ সাল থেকে) ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী। 
১৫.  Моя мама любит музыку - ময়া মামা লিউভিট মুযিকু। অর্থ, আমার মা গান ভালোবাসেন। 
১৬. шесть книг- শিয়েস্ত-ক নিগ। অর্থ 'ছয়টি বই'। 
১৭. семь газет - সিয়েম গাযিয়েট। অর্থ, সাতটি পত্রিকা। 
১৮. восемь зданий - ভোচিয়েম-য ডানি। আটটি ভবন। 
১৯. девять собак - ডিবিয়াট সোবাক। নয়টি কুকুর। 
২০. десять студентов - ডিয়েসিয়াট-স-টুডিয়েনটাভ। দশজন ছাত্র। 
২১. сто рублей - স্টো রুবলিয়ে। ১০০ রুবল (রাশিয়ার মুদ্রা, ১ রুবল = আড়াই টাকা,  নিখুঁত করে বললে ২ টাকা ৫৩ পয়সা)
২২. сто долларов -স্টো ডল্লারভ। ১০০ ডলার। 
২৩. Сою́з Сове́тских Социалисти́ческих Респу́блик - স-ইউয সোভেতসকিখ সোৎসিয়ালিসটিচেসকিখ রেসপুবলিক - Soyuz Sovetskikh Sotsialisticheskikh Respublik। এটা হলো রাশিয়ার পূর্বনাম যাকে ইংরেজিতে Union of Soviet Socialist Republics এবং সংক্ষেপে USSR  বলা হয়।

রুশ ভাষার বর্ণমালা ও উচ্চারণ

ভাষা শিখতে পারি আর না পারি, বিভিন্ন ভাষার সাথে প্রাথমিক পরিচয় থাকলে তো ক্ষতি নেই। তাই, আসুন জেনে নেই রুশ ভাষার (Russian language) বর্ণমালা ও উচ্চারণ। তবে, আগে কিছু তথ্য।
রাশিয়া, কাজাখস্তান,  কিরগিজিস্তান ও বেলারুশের সরকারী (Official) ভাষা হচ্ছে এই ভাষাটি। পাশাপাহি ইউক্রেন, মলডোভা, লাটভিয়া, লুথানিয়া ও এস্তোনিয়াতেও রুশ ভাষা ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। ভাষাভাষির দিক দিয়ে বাংলার পরেই এর অবস্থান, অর্থ্যাৎ আট নম্বরে। ১৫ কোটি মানুষ কথা বলেন এই ভাষায়।
রুশ ভাষার বর্ণমালার একটি সুবিধা হচ্ছে, উচ্চারণের সাথে বানানের মিল। ইংরেজিতে কিন্তু এ মিলটি নেই। আরেকটি সুবিধা হল, একটি ধ্বনির জন্য একটিই অক্ষর, একাধিক অক্ষরের একই উচ্চারণ বা একই অক্ষরের একাধিক উচ্চারণ। ইংরেজিতে কিন্তু এই সুবিধাও নেই।
রুশ বর্ণমালা Cyrillic alphabet নামে পরিচিত। মোট অক্ষর হচ্ছে ৩৩টি। এর মধ্যে ১১টি স্বরবর্ণ, ২০টি ব্যাঞ্জনবর্ণ এবং অপর দুটি বর্ণ ব্যবহৃত উচ্চারণের চিহ্ন হিসেবে। বর্ণানুক্রমানুসারে এগুলো হচ্ছে,
А, Б, В, Г, Д, Е, Ё, Ж, З, И, Й, К, Л, М, Н, О, П, Р, С, Т, У, Ф, Х, Ц, Ч, Ш, Щ, Ъ, Ы, Ь, Э, Ю, Я

এবার চলুন, জেনে নিই এগুলোর উচ্চারণ।
ইংরেজির মত বর্ণগুলোঃ 
А а - এর উচ্চারণ বাংলা 'আ' এর মত অথবা ইংরেজি 'father' শব্দের a এর মত। কখোনই cat শব্দের মত য-ফলা+আ-কার মত উচ্চারিত হয় না।
К к - বাংলা 'ক' এর মত।
М м - বাংলা 'ম' এর মত। 
O o - stress প্রয়োগে এর উচ্চারণ ও বা ও-কার এর মত হবে। কিন্তু স্ট্রেস বা শ্বাসাঘাত না থাকলে অধিকাংশ সময় 'আ' এর মত হয়। 
Т тবাংলা 'ট' এর মত। 
দেখতে ইংরেজির মত কিন্তু উচ্চারণে ভিন্ন বর্ণগুলোঃ
ইংরেজির সাথে গোল পাকিয়ে যাওয়ার হাত থেকে বাঁচতে এগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
В в - ইংরেজি V তথা বাংলা ভ এর মত।
Е е - ইংরেজি yes শব্দের ইয়ে (ye) এর মত।
Н н - বাংলা 'ন' এর মত।
Р р - বাংলা 'র' এর মতই, তবে একটু রোলিং হবে যেমন ইংরেজি run শব্দের মত।
С с - 'ইসলাম' শব্দের 'স' বা ইংরেজি See এর s এর মত।
У у - ইংরেজি "boot" বা "root" শব্দের 'oo' এর মত।
Х х - "hello" শব্দের 'h' বা বাংলা 'হ' এর মত উচ্চারণ। অনেক সময় কিছুটা 'খ' এর কাছাকাছি হয়ে যায়।
রুশ ভাষার অদ্ভুত বর্ণগুলোঃ
অদ্ভুত বললাম এই অর্থে যে, এগুলো ইংরেজি, বাংলা, আরবি বা আমাদের পরিচিত কোন ভাষায় চোখে পড়ে না। 
Б б - বাংলা 'ব' তথা ইংরেজি 'b' অক্ষরের মত।
Г г - বাংলা 'গ' এর মত।
Д д - বাংলা 'ড' এর মত।
З з - বাংলা 'য' এর বা আরো ভালো করে বললে ইংরেজি Zoo শব্দের z এর মত।
И и - 'ই' বা ই-কার এর মত। হাতে লিখলে অনেক সময় একে ইংরেজি u এর মত মনে হয়। 
Л л - বাংলা 'ল' এর মত। 
П п - ইংরেজি P তথা বাংলা 'প' এর মত।
Ф ф - ইংরেজি F বা বাংলা 'ফ' এর মত।
Э э - এ বা এ-কারের মত, ইংরেজি fed শব্দের e যেভাবে উচ্চারিত হয়। 
যে বর্ণগুলোর ইংরেজিতে কোন বিকল্প নেইঃ
ইংরেজিতে এগুলোর মত উচ্চারণ-প্রকাশক কোন অক্ষর বা থাকলেও উচ্চারণ ইংরেজিতেও আছে। তবে, কয়েকটির ক্ষেত্রে  বাংলায় বিকল্প অক্ষর আছে। 
Ю ю - 'ইউ' এর মত উচ্চারণ, যেমন ইংরেজি Universe এর u।
Я я - 'ইয়া' এর মত যেমন Yard।
Ё ё - 'ইয়ো' এর মত যেমন ইংরেজি Yonder।
Ж ж - "measure" বা "pleasure" শব্দের s এর মত। আর, বাংলায় প্রকৃতপক্ষে কী হবে আমি আপাতত নিশ্চিত না। তবে, এটা নিশ্চিত যে, 'য' বা 'ঝ' এর মত হবে। ইংরেজিত বলা হয় 'zh' এর মত।
Ц ц - বাংলা 'বৎস' শব্দের 'ৎস' এর মত বা ইংরেজিতে বললে its শব্দের 'ts'এর মত।
Ч ч - চ এর মত বা ইংরেজি Church শব্দের ch এর মত।
Ш ш - 'শ' এর মত তথা ইংরেজি 'Shut' এর 'sh' এর মত।
Щ щ - 'শ' এর মতই। তবে, জিহ্বা থাকবে উপরের তালুতে।
Ы ы - 'ই' বা ইংরেজি ill শব্দের i এর মত।
Й й - এই অক্ষর দিয়ে দ্বৈতস্বর (Diphthongs) গঠিত হয়। "oй" এর উচ্চারণ হবে 'অয়' বা boy শব্দের 'oy' এর মত। আবার, "aй" এর উচ্চারণ হবে 'আই' বা sigh শব্দের igh এর মত।
উচ্চারণগত চিহ্নঃ
এ রকম দুটি আছে যাদের নিজস্ব উচ্চারণ নেই। কিন্তু এদেরকেও বর্ণের সম্মান দেওয়া হয়। 
Ъ ъ - এই চিহ্ন আসলে দুইটি আলাদা শব্দাংশের (Syllable) মাঝে একটু স্বর বিরতি দিতে হবে। 
Ь ь - এই চিহ্নটি 'Soft Sign' বা মৃদু স্বর নির্দেশ করে। যেমন ইংরেজি Pew শব্দে p কিছুটা মৃদু।

সূত্রঃ
[১] Russian lessons
[2] উইকিপিডিয়া

বৃহস্পতিবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

যে পাখিরা উড়তে পারে না

এক সময় আকাশে পাখিদের উড়তে দেখে মানুষের হিংসা লাগত। ভাবত, ইস! আমিও যদি এভাবে উড়তে পারতাম। মানুষের সে আশা রাইট ভ্রাতৃদ্বয় ১৯০৩  সালে (১৭ ডিসেম্বর) পূরণ করলেও কিছু পাখিই এমন আছে যা তাদের স্বজাতিদের মত আকাশে ভেসে বেড়াতে সক্ষম নয়।
তবে, এর মানে এই নয় যে তারা খুব কষ্টে আছে। তাদের যারা আছে, তাতেই জীবন চলে যায় বেশ আনন্দে। কিন্তু তাদের পাখাও তো আছে। তবু কেন তারা উড়তে পারে না?
এর কারণ হচ্ছে দুটো। প্রথমত, এদের পাখার অস্থি ও Keel (পাখা নড়াচড়ার জন্য বিশেষ পেশি) এর দৈর্ঘ্য স্বল্প। অপর কারণ হচ্ছে তাদের ওজন। যেমন ধরুন, উটপাখির কথা। ৯ ফুট দীর্ঘ এবং ১০০ কেজি ওজন।
এখানে আমরা এমন কিছু পাখির সাথে পরিচিত হব, যারা উড়তে জানে না।
১.উটপাখিঃ 

একটু আগে বলা এই পাখিটাকে নিয়েই শুরু করি। এই পাখিটি এক দিকে যেমন বড়, তেমনি দ্রুগতিসম্পন্ন এবং শক্তিশালী। উটপাখির (Ostrich) আছে ২ মিটার দীর্ঘ তুলতুলে পাখা। কিন্তু এই পাখা তার ওজনকে ধরে রাখার মত যথেষ্ট মজবুত নয়। এর ওজন হয় ৬৩ থেকে ১৪৩ কেজি পর্যন্ত।
এরা চলতে পারে অনেক দ্রুত বেগে। বেগ ঘণ্টায় ৪৩ মাইল। আফ্রিকার অধিবাসী এই পাখিরাই সবচেয়ে বড় ডিম পাড়ে। ডিমের ব্যাস হয় ৫ ইঞ্চি এবং ওজন ৩ পাউন্ড।
২. এমু পাখিঃ

উটপাখির কাছাকাছি বৈশিষ্ট্যধারী এমু পাখির আবাস অস্ট্রেলিয়া। সবচেয়ে বড় এমু পাখির দৈর্ঘ্য পাওয়া গেছে ৫-৬ ফুট। অন্য দিকে, ওজন ১৮-৪৫ কেজি। উড়তে না পারলেও এরা দৌড়ানোর সময় পাখা ঝাপটায়। ঘণ্টায় ৩০ মাইল বেগে এরা দৌড়াতে পারে। এদের শক্ত ও তীক্ষ্ণ নখর (claws ) অন্যতম প্রতিরক্ষার অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
৩. ক্যাসোয়ারিঃ 

বিশাল আকারের এই পাখিদের আবাস দক্ষিণপূর্ব এশিয়া। এরা উটপাখি ও এমু হতে একটু আলাদা। এই পাখিদের মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত সাউদার্ন Cassowary পাখিরা জীবিত পাখিদের মধ্যে লম্বায় ৩য় এবং ওজনে ২য় স্থানে আছে। প্রায় ৫ থেকে ৬ ফুট লম্বার এই পাখিরা ৬০ কেজি ওজনের পর্যন্ত হতে পারে। গভীর জঙ্গলের মধ্য দিয়েও এরা ঘণ্টায় ৩১ মাইল বেগে চলতে পারে। বিপদের বন্ধু হিসেবে এদের আছে ৫ ইঞ্চির নখর যাকে দেখতে ডেগারের মত লাগে।
৪. রিয়াঃ

এরাও এক ধরণের উটপাখি। প্রায় সাড়ে ৫ ফুট উচ্চতার Rhea (রিয়া) পাখিদের ওজন ৪০ কেজি পর্যন্ত হতে পারে। প্রায় ৮ ফুট দীর্ঘ পাখার মালিক হয়েও বেচারারা মাটি ছেড়ে উপরে যেতে পারে না। আমেরিকা মহাদেশে এই পাখিরাই সবচেয়ে বড়।
৫. কিউই পাখিঃ

আপনারা জানেন নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলকে অনেক সময় কিউই বলে ডাকা হয়। চুলের মত দেখতে পালকের আড়ালে লুকানো থাকে এদের নামমাত্র (vestigial) পাখা। অর্থ্যাৎ এদের পাখাই এত ছোট্ট যে, উড়ার কথা চিন্তা করাও অনুচিত। প্রায় সাড়ে ৩ কেজির কিউই পাখি (Kiwi) ১৮ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। এদের ডিমের ওজন হয় প্রায় ১ পাউন্ড। শরীরের মাপের তুলনায় জীবিত প্রাণিদের মধ্যে এর ডিমই সবচেয়ে বড়।
৬.  পেনগুইনঃ

এই পাখিটা নিশ্চয়ই সবার প্রিয়, আপনাদেরও। একে দেখতে কেমন কর্মতৎপর মনে হয়। জলজ এই পাখির বাস এন্টার্কটিকায়। পেনগুইনদের (Penguin) মধ্যে প্রজাতি আছে ১৮ টি, আর এর একটিও উড়তে সক্ষম নয়। সবচেয়ে বড় পেনগুইনরা  লম্বায় ৩ফুট ও ওজনে ৩৫ কেজি হতে পারে। মজার কথা হল, এদের পাখা হাঁটার সময়ও কোন কাজে আসে না। কিন্তু, এদের সাঁতার কাটার যোগ্যতা অন্য সব অদক্ষতা মুছে দিয়েছে। এরা আবার দাঁড়াতে পারে সোজা হয়ে, একেবারে মানুষের মত যা আর কোন প্রাণিই পারে না।
সূত্রঃ
[১] টপ লিস্টস
[২] উইকিপিডিয়া

টেস্ট ক্রিকেটে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ রানের ব্যক্তিগত রেকর্ডগুলো


এখন পর্যন্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজের কীর্তিমান ব্যাটসম্যান ব্রায়ান লারাই টেস্টে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত সংগ্রহের রেকর্ডটি ঝুলিতে পুরে রেখেছেন। ২০০৪ সালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে অপরাজিত ৪০০ রান করে তিনি অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যান ম্যাথু হেইডেনের ৩৮০ রানের রেকর্ড ভেঙ্গে দেন। তৃতীয় স্থানেও আছেন তিনিই। ১৯৯৪ সালে থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত ৩৭৫ রান নিয়ে তিনিই ছিলেন শীর্ষে।  একই প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধেই তিনি ঐ সংগ্রহ করেছিলেন যা ২০০৩ সালে হেইডেন ভেঙ্গে দেন।
৩৭৪ ও অপরাজিত ৩৬৫ নিয়ে তালিকার চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে আছেন যথাক্রমে শ্রীলঙ্কান ব্যাটসম্যান মাহেলা জয়াবর্ধনে ও ব্রায়ান লারার স্বদেশী কিংবদন্তি ক্রিকেটার গ্যারি সোবার্স।
উপমহাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে ৩৩৭ রান নিয়ে সবার উপরে আছেন পাকিস্তানের হানিফ মোহাম্মদ। এছাড়াও ইনজামাম উল হক ও ভিরেন্দর শেহওয়াগের যথাক্রমে ৩২৯ ও ৩১৯ রানে রেকর্ড আছে। সর্বকালের সেরা ব্যাটসম্যান ডন ব্রাডম্যানের ৩৩৪ রানের একটি রেকর্ড থাকলেও শচীন টেন্ডুলকারের কিন্তু ত্রিশতকের কোন ইনিংস নেই।
নিচে টেস্টের ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংসগুলো ছক আকারে দেওয়া হল।
ব্যাটসম্যান
রান
দল
বিপক্ষ
সন
ব্রায়ান লারা
৪০০
ওয়েস্ট ইন্ডিজ
ইংল্যান্ড
২০০৪
ম্যাথু হেইডেন
৩৮০
অস্ট্রেলিয়া
জিম্বাবুয়ে
২০০৩
ব্রায়ান লারা
৩৭৫*
ওয়েস্ট ইন্ডিজ
ইংল্যান্ড
১৯৯৪
মাহেলা জয়াবর্ধনে
৩৭৪
শ্রীলংকা
দঃ আফ্রিকা
২০০৬
গ্যারি সোবার্স
৩৬৫
ওয়েস্ট ইন্ডিজ
পাকিস্তান
১৯৫৮
এল হাটন
৩৬৪
ইংল্যান্ড
অস্ট্রেলিয়া
১৯৩৮
সনাথ জয়সুরিয়া
৩৪০
শ্রীলংকা
ভারত
১৯৯৭
হানিফ মোহাম্মদ
৩৩৭
পাকিস্তান
ওয়েস্ট ইন্ডিজ
১৯৫৮
ওয়ালি হ্যামন্ড
৩৩৬*
ইংল্যান্ড
নিউজিল্যান্ড
১৯৩৩
মার্ক টেইলর
৩৩৪*
অস্ট্রেলিয়া
পাকিস্তান
১৯৯৮

সূত্রঃ ইএসপিএন ক্রিকইনফো

সোমবার, ২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

এপিজে আব্দুল কালামের কিছু উক্তি

ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল কালাম। তাঁর অনবদ্য কিছু উক্তিঃ
১। তোমার প্রথম বিজয়ের পর বিশ্রাম নিয়ো না, কারণ পরেরটায় ব্যর্থ হলে মানুষ বলবে আগেরটা ছিল দূর্ঘটনা।
২। সব পাখি বৃষ্টির সময় আশ্রয় খোঁজে, আর ঈগল মেঘের উপরে উঠে বৃষ্টি এড়িয়ে যায়।
৩। সফলতার বাসনা যদি যথেষ্ট শক্তিশালী হয়, তবে, ব্যর্থতা কখনো গ্রাস করবে না।
৪। সফলতা উপভোগ করতে হলে জীবনে কষ্ট করা দরকার।
৫। সূর্যের মত আলো দিতে চাইলে সূর্যের মত জ্বলতে হবে।
৬। কাউকে পরাজিত করা সহজ, কিন্তু জয় করা কঠিন।
৭। আমাদের সবার সমান মেধা নেই, কিন্তু মেধা অর্জন করার সমান সুযোগ আছে।
৮। জীবনে যত উত্থান পতনই আসুক না কেন, চিন্তা-গবেষণাকেই মূল পুঁজি বানাতে হবে।

আবুল পাকির জয়নুল আবেদিন আবদুল কালাম ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি এবং সেদেশের বিশিষ্ট বিজ্ঞানী। তিনিই ভারতে প্রথম পারমানবিক বোমা বহনযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র নির্মাণ করেন। তার জন্ম ১৯৩১ সালে, ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের রামেশ্বরমে। তিনি ছিলেন চেন্নাইয়ের আন্না বিশ্ববিদ্যালয়ে টেকনোলজি অ্যান্ড সোসাইটাল ট্রান্সফরমেশনের অধ্যাপক। তিনি অগ্নি, পৃথ্বী, আকাশ, ত্রিশুল ও নাগ ক্ষেপণাস্ত্রগুলো তৈরি করেন যা ক্ষেপণাস্ত্র শক্তির দিক থেকে ভারতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উন্নীত করে।
তিনি ভারতের মিসাইল ম্যান নামে খ্যাত।
সূত্রঃ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

ওয়ানডে ক্রিকেটে দ্রুততম ফিফটিগুলো


এ বি ডিভিলিয়ায়ররস
গত ১৮ জানুয়ারি ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটসম্যান এবি ডিভিলিয়ার্স ১৬ বলে ফিফটি হাঁকিয়ে সনাথ জয়সুরিয়ার ১৭ বলে ফিফটির রেকর্ড ভাঙ্গেন। এখানে দ্রুতম পাঁচটি হাফ সেঞ্চুরির তথ্য দেওয়া হল। উল্লেখ্য, প্রথম ৬ টি ফিফটির ৩টিই পাকিস্তানের শহীদ আফ্রিদির দখলে।
নাম
রান
বল
ছক্কা
চার
বিপক্ষ
ভেন্যু
সন
এ বি ডিভিলিয়ায়ররস
১৪৯
১৬
১৬
ওয়েস্ট ইন্ডিজ
জোহানেসবার্গ
২০১৫
সনাথ জয়সুরিয়া
৭৬
১৭
পাকিস্তান
সিংগাপুর
১৯৯৬
এসপি ও ডনেল
৭৪
১৮
শ্রীলংকা
শারজাহ
১৯৯০
শহীদ আফ্রিদি
১০২
১৮
১১
শ্রীলংকা
নাইরোবি
১৯৯৬
শহীদ আফ্রিদি
৫৫*
১৮
নেদারল্যান্ড
কলোম্বো
২০০২

সূত্রঃ ইএসপিএন ক্রিকইনফো

রবিবার, ১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

গুগোলের লাভ বাড়ল ৩০ ভাগ


গুগোল এবার লাভ করেছে ৪৭৬ কোটি ডলার যা আগের বছরের চেয়ে ৩০ শতাংশ বেশি । তবে অর্জিত হয়নি লক্ষ্যমাত্রা। আমেরিকার অন্য প্রতিষ্ঠানের মতই তাকেও পড়ত ডলারের দরপতনের মুখে। গুগোল বলেছে, ফরেইন এক্সেঞ্জ হার যদি অনুকূলে থাকতো, তবে তাদের লাভ হতো ৫৪১ ডলার বেশি। বিবিসি
মোবাইল অ্যাডের মাধ্যমে গুগোলের আয় কমেছে ৩ শতাংশ। অথচ বর্তমানে বেশিরভাগ ইন্টারনেট ব্যবহারকারীই মোবাইলের দিকে ঝুঁকছেন। ফলে, গুগোলের বিনিয়োগকারীরা কিছুটা চিন্তিত হচ্ছেন।