বিশ্ব.কম হোম, বিজ্ঞান, ফিডব্যাক,অংশ নিন fb page

পৃষ্ঠাসমূহ

রবিবার, ১৯ জুন, ২০১৬

থাকবো নাকো বদ্ধ ঘরে

সংকল্প
কাজী নজরুল ইসলাম
কাজী নজরুল ইসলাম

থাকবো নাকো বদ্ধ ঘরে
দেখবো এবার জগৎটাকে,
কেমন করে ঘুরছে মানুষ
যুগান্তরের ঘূর্ণিপাকে।
দেশ হতে দেশ দেশান্তরে
ছুটছে তারা কেমন করে,
কিসের নেশায় কেমন করে
মরছে যে বীর লাখে লাখে।
কিসের আশায় করছে তারা
বরণ মরণ যন্ত্রণাকে,
কেমন করে বীর ডুবুরি
সিন্ধু সেঁচে মুক্তা আনে,
কেমন করে দুঃসাহসী
চলছে উড়ে স্বর্গপানে।
হাউই চড়ে যায় যেতে কে
চন্দ্রলোকের অচিনপুরে,
শুনবো আমি, ইঙ্গিত কোনো
মঙ্গল হতে আসছে উড়ে।
পাতাল ফেড়ে নামবো আমি
উঠবো আমি আকাশ ফুঁড়ে,
বিশ্বজগৎ দেখবো আমি
আপন হাতের মুঠোয় পুরে।

রবিবার, ১২ জুন, ২০১৬

বিশ্বজোড়া পাঠাশালা মোর সবার আমি ছাত্র

'সবার আমি ছাত্র'
- সুনির্মল বসু

আকাশ আমায় শিক্ষা দিল
উদার হতে ভাই রে,
কর্মী হবার মন্ত্র আমি
বায়ুর কাছে পাই রে।

পাহাড় শিখায় তাহার সমান-
হই যেন ভাই মৌন-মহান,
খোলা মাঠের উপদেশে-
দিল-খোলা হই তাই রে।

সূর্য আমায় মন্ত্রণা দেয়
আপন তেজে জ্বলতে,
চাঁদ শিখাল হাসতে মোরে,
মধুর কথা বলতে।

ইঙ্গিতে তার শিখায় সাগর-
অন্তর হোক রত্ন-আকর;
নদীর কাছে শিক্ষা পেলাম
আপন বেগে চলতে।

মাটির কাছে সহিষ্ণুতা
পেলাম আমি শিক্ষা,
আপন কাজে কঠোর হতে
পাষান দিল দীক্ষা।

ঝরনা তাহার সহজ গানে,
গান জাগাল আমার প্রাণে;
শ্যাম বনানী সরসতা
আমায় দিল ভিক্ষা।

বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর,
সবার আমি ছাত্র,
নানান ভাবে নতুন জিনিস
শিখছি দিবারাত্র।

এই পৃথিবীর বিরাট খাতায়,
পাঠ্য যেসব পাতায় পাতায়
শিখছি সে সব কৌতূহলে,
নেই দ্বিধা লেশমাত্র।

বুধবার, ৮ জুন, ২০১৬

বিরাম চিহ্নের ব্যবহার

এদের অপর নাম যতি চিহ্ন।

১। কমা (,)
ক.  বাক্য সুস্পষ্ট করতে বাক্যকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে প্রতিটি ভাগের মাঝে কমা বসে।
যেমন- সুখ চাও, সুখ পাবে বই পড়ে।
খ. পরস্পর সম্পর্কিত একাধিক বিশেষ্য বা বিশেষণ পদ একসঙ্গে ব্যবহৃত হলে শেষ পদটি ছাড়া প্রতিটির পরে কমা বসে।
যেমন- ১৬ ডিসেম্বর আমাদের মন সুখ, স্বাচ্ছন্দ্য, ভালবাসা, আনন্দে ভরে থাকে।
গ. সম্বোধনের পরে কমা বসে।
যেমন- রশিদ, এদিকে এসো।
ঘ. জটিল বাক্যের প্রত্যেকটি খন্ডবাক্যের পরে কমা বসে।
যেমন- যে পরিশ্রম করে, সেই সুখ লাভ করে।
ঙ. কোন বাক্যে উদ্ধৃতি থাকলে, তার আগের খন্ডবাক্যের শেষে কমা (,) বসে।
যেমন- তিনি বললেন, ‘আমি তোমাকে নিতে এসেছি’; তুমি বলেছিলে, ‘আমি কালকে আবার আসবো।’
চ. মাসের তারিখ লেখার সময় বার ও মাসের পর কমা বসে।
যেমন- ২৫ বৈশাখ, ১৪১৮, বুধবার।
ছ. ঠিকানা লেখার সময় বাড়ির নাম্বার বা রাস্তার নামের পর কমা বসে।
যেমন- ৬৮, নবাবপুর রোড, ঢাকা- ১০০০।
জ. ডিগ্রির পদবি লেখার সময় কমা ব্যবহৃত হয়।
যেমন- ডক্টর মুহম্মদ এনামুল হক, এম,এ, পি-এইচ,ডি।

২. সেমিকোলন (;)
ক.  কমা-র চেয়ে বেশি কিন্তু দাঁড়ি-র চেয়ে কম বিরতি দেয়ার জন্য সেমিকোলন ব্যবহৃত হয়। যেমন-
আমরা সবাই সবাইকে ভালবাসি; আসলেই কি সবাই ভালবাসি?
খ. একাধিক স্বাধীন বাক্যকে একটি বাক্যে লিখলে সেগুলোর মাঝখানে সেমিকোলন ব্যবহৃত হয়। যেমন- তিনি শুধু তামাশা দেখিতেছিলেন; কোথাকার জল কোথায় গিয়া পড়ে।
গ. দুটি বা তিনটি বাক্য সংযোজক অব্যয়ের সাহায্যে যুক্ত না হলে সেমিকোলন ব্যবহৃত হয়।
যেমন - আগে পাঠ্য বই পড়; পরে গল্প-উপন্যাস।
ঘ. সেজন্যে , তবু তথাপি , সুতরাং ইত্যাদি যে-সব অব্যয় বৈপরীত্য বা অনুমান প্রকাশ করে তাদের আগে বা দুটি সন্নিহিত হলে সেমিকোলন বসে।
ঙ. যেমন - সে ফেল করেছে; সেজন্য সে মুখ দেখায় না। মনোযোগ দিয়ে পড়; তাহলেই পাশ করবে।

৩. দাঁড়ি বা পূর্ণচ্ছেদ (।)
ক. প্রতিটি বাক্যের শেষে দাঁড়ি ব্যবহৃত হয়। দাঁড়ি দিয়ে বাক্যটি শেষ হয়েছে বোঝায়।
যেমন- আমি কাল বাড়ি আসবো।

৪. প্রশ্নবোধক চিহ্ন
ক. প্রশ্নবোধক বাক্যের শেষে প্রশ্নবোধক চিহ্ন ব্যবহৃত হয়।
যেমন-তুমি কেমন আছ?
খ. *সন্দেহ বোঝাতে বাক্যের মধ্যে প্রশ্নবোধক চিহ্ন বসে।
যেমন- এটা তোমার বই? ঠিক তো ?

৫. বিস্ময়সূচক বা আশ্চর্যবোধক চিহ্ন
ক. বিস্মিত হওয়ার অনুভূতি প্রকাশের জন্য কিংবা অন্য কোন হৃদয়ানুভূতি প্রকাশের জন্য এই চিহ্ন ব্যবহৃত হয়।
যেমন- আহা! কী চমৎকার দৃশ্য।
ছি! তুমি এত খারাপ।
হুররে! আমরা খেলায় জিতেছি।
খ. আগে সম্বোধনের পরেও বিস্ময়সূচক চিহ্ন ব্যবহার করা হতো। কিন্তু আধুনিক নিয়ম অনুযায়ী সম্বোধনের পরে কমা বসে। তাই পুরোনো লেখায় সম্বোধনের পরে বিস্ময়সূচক চিহ্ন থাকলেও এখন এটা আর লেখা হয় না। যেমন- জননী! আজ্ঞা দেহ মোরে যাই রণস্থলে।
গ. আবেদন , ভর্তি, হতাশা, আনন্দ ইত্যাদি মনোভাব প্রকাশের ক্ষেত্রেও বিস্ময়চিহ্ন বসে ।
ঘ. বাক্যের মধ্যে বন্ধনীর মধ্যে প্রয়োজন হলে বিস্ময় চিহ্ন বসে।

৬. কোলন
ক. একটি অপূর্ণ বাক্যের পর অন্য একটি বাক্য লিখতে হলে কোলন ব্যবহার করতে হয়।
যেমন- সভায় ঠিক করা হল : এক মাস পর আবার সভা অনুষ্ঠিত হবে।
প্রতিজ্ঞা করলাম : আর মিথ্যা বলবো না।
খ. কোনো বিবৃতিকে সম্পুর্ণ করতে দৃষ্টান্ত দিতে হলে কোল ব্যবহার করা হয়।
যেমন- পদ পাঁচ প্রকার: বিশেষ্য, বিশেষণ, সর্বনাম, অব্যয়, ও ক্রিয়া ।
গ. উদাহরণ, তালিকা , ব্যাখ্যা , বিশদ মন্তব্যর আগে কোলন বসে।
যেমন - বাড়িতে যে সব জিনিস নিতে হবে : আম, চাল, ডাল , তেল ও দুই গজ সাদা সুতি কাপড়।
ঘ. কটা বেজে কত মিনিট তা সংখ্যায় প্রকাশ করতে
যেমন- ৮:২০; ১১:৪৫ ...
ঙ. চিঠিপত্র ও বিভিন্ন রকমের ফরমে ভুক্তি, উপভুক্তির পরে কোলন বসে।
যেমন - নাম: , পিতার নাম: , বিষয়:, ঠিকানা: ,
চ. তারিখ ...
ছ. গণিতে অনুপাত বোঝাতে কোলন বসে ।
যেমন- ফেলের হার
৩:৮৯ণ
ঞ. প্রশ্ন রচনায় কোলন বসে।
যেমন - টীকা লেখ: । ব্যাখ্যা লেখ:।

৭. ড্যাশ (-)
ক. যৌগিক ও মিশ্র বাক্যে দুই বা তার চেয়েও বেশি পৃথক বাক্য লেখার সময় তাদের মধ্যে সমন্বয় সাধন করতে ড্যাশ চিহ্ন ব্যবহার করা যায়।
যেমন- তোমরা দরিদ্রের উপকার কর- এতে তোমাদের সম্মান যাবে না- বাড়বে।
খ. কোনো কথার দৃষ্টান্ত বা বিস্তার বোঝাতে ড্যাশ চিহ্ন ব্যবহৃত হয়
গ. বাক্য অসম্পূর্ণ থাকলে বাক্যের শেষে ড্যাশ চিহ্ন বসে
ঘ. গল্পে উপন্যাসে প্রসঙ্গের পরিবর্তন বা ব্যাখ্যায় ড্যাশ চিহ্ন ব্যবহৃত হয় নাটক বা গল্প-উপন্যাসে সংলাপের আগেও ড্যাশ চিহ্ন বসে
ঞ. পৃথক ভাবাপন্ন দুই বা ততোধিক বাক্যের সমন্বয় বোঝাতে ড্যাশ চিহ্ন ব্যবহূত হয়।
যেমন: শিশির— না, এ নামটা আর ব্যবহার করা চলিল না।


৮. কোলন ড্যাস (:-)
উদাহরণ বা দৃষ্টান্ত প্রয়োগের জন্য কোলন ড্যাস ব্যবহৃত হয়।
যেমন- পদ পাঁচ প্রকার :- বিশেষ্য, বিশেষণ, সর্বনাম, অব্যয় ও ক্রিয়া।

৯. হাইফেন বা সংযোগ চিহ্ন
সমাসবদ্ধ পদের অংশগুলো বিচ্ছিন্ন করে দেখানোর জন্য হাইফেন ব্যবহৃত হয়। অর্থাৎ, দুইটি পদ একসঙ্গে লিখতে গেলে হাইফেন দিয়ে লিখতে হয়।
যেমন- সুখ-দুঃখ, মা-বাবা।

১০. ইলেক বা লোপ চিহ্ন
কোন বর্ণ লোপ করে বা বাদ দিয়ে সংক্ষিপ্ত উচ্চারণ বোঝাতে ইলেক বা লোপ চিহ্ন ব্যবহৃত হয়। কবিতা বা অন্যান্য সাহিত্যে এটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
যেমন-
মাথার ’পরে জ্বলছে রবি। (’পরে= ওপরে)
পাগড়ি বাঁধা যাচ্ছে কা’রা? (কা’রা = কাহারা)

১১. উদ্ধরণ চিহ্ন
বক্তার কথা হুবুহু উদ্ধৃত করলে সেটিকে এই চিহ্নের মধ্যে রাখতে হয়। অর্থাৎ, প্রত্যক্ষ উক্তিকে এই চিহ্নের মধ্যে রেখে লিখতে হয়।
যেমন- নবী বলেছেন, ‘তোমাদের কাছে আমার কাছে সি ব্যক্তি প্রিয় যে সবচেয়ে বেশি চরিত্রবান’।

১২. ব্র্যাকেট বা বন্ধনী চিহ্ন ( ).{ }. [ ]
ক. এই তিনটি চিহ্নই প্রধানত গণিতে ব্যবহূত হয়।
খ. তবে প্রথম বন্ধনীটি বিশেষ ব্যাখ্যামূলক অর্থ সাহিত্যে ব্যবহূত হয়ে থাকে।
যেমন: ত্রিপুরায় (বর্তমানে কুমিল্লা) তিনি জন্মগ্রহণ করেন

বৃহস্পতিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

বাংলা বানান সূত্র

সৌমিত্র শেখরের বানান সূত্রঃ
দেশ, ভাষা, জাতির নামে কার হয় 'ই'
অপ্রাণী, ইতরপ্রাণী তা-ও জেনেছি,
উভয় ক্ষেত্রে ই-কার নিশ্চিত জানি
সংস্কৃতের স্ত্রী ঈ-কার মানি। 
বিদেশি শব্দে 'ষ' হবে না কখনো
তৎসম ভিন্ন শব্দে 'ন' হয় জেনো,
রেফ থাকলে বর্ণে দ্বিত্ব না-হয়
অন্তে বিসর্গ বর্জন জানিবে নিশ্চয়।
জগৎ-বাচক-বিদ্যা-ত্ব-তা-নী-ণী হলে
শব্দান্তের 'ঈ' ই-কার হয় সৌমিত্র বলে। 

ব্যাখ্যাঃ
১. যে-কোনো দেশ, ভাষা ও জাতির নাম লিখতে ই/ঈ-কার দেয়ার প্রশ্ন এলে তাতে নিশ্চিন্তে ই-কার দেয়া যাবে। যেমনঃ 
দেশঃ গ্রিস, জার্মানি, চিন, ইতালি, হাঙ্গেরি ইত্যাদি। ব্যতিক্রমঃ মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা। সম্ভবত কারণ এগুলো ইংরেজি নামের প্রতিবর্ণায়ন নয়। 
ভাষাঃ হিন্দি, সাঁওতালি, আরবি, পারসি ইত্যাদি। 
জাতিঃ বাঙালি, পর্তুগিজ, তুর্কি ইত্যাদি। 
২.  অপ্রাণিবাচক শব্দে ও ইতরপ্রাণিবাচক অতৎসম শব্দের শেষে ই/ঈ-কারের মধ্যে ই-কার হবে। যেমনঃ 
অপ্রাণিবাচক শব্দঃ বাড়ি, গাড়ি, চাবি, শাড়ি ইত্যাদি। 
ইতরপ্রাণিবাচক শব্দঃ পাখি, হাতি, চড়ুই, মুরগি ইত্যাদি। 
৩. সংস্কৃত বা তৎসম স্ত্রীবাচক শব্দের শেষে সর্বদা ঈ-কার হবে। যেমনঃ জননী, স্ত্রী, নারী, সাধ্বী। 
৪। বিদেশি শব্দের বানান বাংলায় লেখার সময় কখনো 'ষ' লেখা যাবে না। যেমনঃ ষ্টেশন হবে, হবে স্টেশন। এরূপ স্টুডিও, ফটোস্ট্যাট ইত্যাদি। 
৫. তৎসম বা সংস্কৃত কতিপয় শব্দ ছাড়া অন্য সব শব্দের বানানে 'ণ' হবে না, হবে 'ন'। যেমনঃ কর্ণার হবে না, হবে কর্নার। কর্ণেল হবে না, হবে কর্নেল। বামুণ হবে না, হবে বামুন। 
৬. বানানে যে বর্ণের উপর রেফ থাকবে, সেই বর্ণে দ্বিত্ব হবে না। যেমনঃ কার্য্যালয় হবে না, হবে কার্যালয়। নির্দ্দিষ্ট হবে না, হবে নির্দিষ্ট। 
৭. বিস্ময়সূচক অব্যয় (যেমনঃ বাঃ/ ছিঃ/ উঃ ইত্যাদি) ছাড়া বাংলা শব্দের শেষে বিসর্গ রাখা যাবে না। যেমনঃ প্রায়শঃ/ বিশেষতঃ/ কার্যতঃ/ প্রথমতঃ ইত্যাদি লেখা যাবে না, লিখতে হবে প্রায়শ/ বিশেষত/ প্রথমত ইত্যাদি। 
৮. কোনো শব্দের শেষে ঈ-কার থাকে, সেই শব্দের সঙ্গে জগৎ, বাচক, বিদ্যা, সভা, ত্ব, তা, নী, ণী, পরিষদ, তত্ত্ব ইত্যাদি যুক্ত হয়ে যদি যদি নতুন শব্দ গঠন করে, তবে পূর্ববর্তী শব্দের ঈ-কার নবগঠিত শব্দে সাধারণত ই-কারে পরিণত হয়। 
যেমনঃ
প্রাণী+বিদ্যা= প্রাণিবিদ্যা, প্রাণিজগৎ, মন্ত্রিসভা, প্রাণিবাচক, মন্ত্রিপরিষদ, কৃতিত্ব, স্থায়িত্ব, দায়িত্ব, প্রতিদ্বন্দ্বিতা, সহমর্মিতা, বাগ্মিতা, সঙ্গিনী, তপস্বিনী, অধিকারিণী, প্রতিহারিণী, আদরিণী ইত্যাদি। 
৯। শব্দে উর্ধ্বকমা লেখা যাবে না। 
যেমনঃ হ'ল → হল, দু'টি → দুটি, তা'র → তার ইত্যাদি। 
সূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা - ড. সৌমিত্র শেখর (ঢকা বিশ্ববিদ্যালয়) 

শনিবার, ৭ নভেম্বর, ২০১৫

গুগল ক্রোমের ১৮টি কিবোর্ড শর্টকাট


১। নতুন ট্যাব খুলতে- Ctrl + T
২। বর্তমান ট্যাব বন্ধ করতে - Ctrl + W
৩। ভুলক্রমে এইমাত্র বন্ধ করা ট্যাব পুনরায় লোডঃ Ctrl + Shift + T
৪। বিভিন্ন ট্যাব বদলঃ Ctrl + ট্যাবের ক্রমিক। যেমন Ctrl +1 চাপলে এক নং ট্যাবে যাবে।
৫। নতুন ট্যাবে লিঙ্ক খুলতেঃ Ctrl চেপে ধরে মাউসে ক্লিক। এর বিকল্প হচ্ছে মাউসে রাইট ক্লিক করে open link in new tab ক্লিক করা। কিন্তু কিবোর্ড অপশনটাই ভালো।
৬। নতুন উইন্ডোতে লিঙ্ক খুলতেঃ Ctrl চেপে ধরে ক্লিক।
৭। সার্চ বা এ্যাড্রেসবারে টেক্সট ইনপুট দিতেঃ মনে করুন আপনি কোন ওয়েবসাইটে যেতে চান বা কিছু সার্চ করতে চান। তাহলে CTrl + L চাপুন।
৮। আগের পেইজে ফিরে যেতেঃ backspace
৯। পরের পেইজে ফরোয়ার্ড হতে অর্থ্যাৎ এই মাত্র যে পেইজে গিয়ে ব্যাকস্পেইস দিয়ে ফিরে এসেছেন তাতে আবার যেতেঃ Shift + backspace।
১০। পেইজ রিলোড করতেঃ হয়  f5 চাপুন অথবা চাপুন Ctrl + R।
১১। পেইজ থেকে কোন কিছু খুঁজে বের করতেঃ Ctrl + F। উল্লেখ্য এটা কিন্তু পুরো সাইটে সার্চ দেবে না, শুধু বর্তমান পেইজে সার্চকৃত টেক্সট খুঁজবে।
১২। ১১ নং ধাপে করা সার্চের পরবর্তী রেজাল্ট দেখতেঃ Ctrl + G অথবা শুধু enter চাপুন।
১৩। পূর্ববর্তী সার্চ রেজাল্ট দেখতেঃ Ctrl + Shift + G।
১৪। বর্তমান পেইজ বুকমার্ক করতেঃ Ctrl + D।
১৫। গুগল ক্রোমের ডাউনলোড পেইজ দেখতেঃ Ctrl + J।
১৬। নতুন উইন্ডো খুলতেঃ Ctrl + N।
১৭। বর্তমান উইন্ডো বন্ধ করতেঃ Ctrl + Shift + W।
১৮। বর্তমান উইন্ডো মিনিমাইজ করতেঃ alt + Space চেপে ডাউন এ্যারো চেপে নিচে এসে মিনিমাইজ অপশন চাপুন।
সূত্রঃ হাব স্পট

রবিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০১৫

নিজের ব্লগ বানাবেন কিভাবে?

বিভিন্ন কারণে আমাদের নিজস্ব ব্লগ তৈরি করার দরকার হতে পারে। এখানে আমরা দেখবো বিনামূল্যে কিভাবে ব্লগ বানানো যায়। এই পোস্ট আমাদের একটি প্যাকেজ টিউটোরিয়ালের অংশ। এই প্যাকেজে আমরা ব্লগার প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ব্লগিং শিখবো। চাইলে এই লিঙ্ক থেকে অন্য অপশনগুলোও দেখে নিতে পারেন।
ধাপ-১ঃ ব্লগারের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন
এই প্ল্যাটফর্মটি গুগলের একটি প্রোজেক্ট। তাই ব্লগার use করতে হলে আপনার গুগল একাউন্ট থাকতে হবে। আপনার ইতোমধ্যেই গুগল বা জিমেইল একাউন্ট থাকলে এতে সাইন ইন করুন। না থাকলে Create account এ ক্লিক করে খুলে নিন এবং তারপর সাইন ইন করুন।
আরো দেখুনঃ গুগলে সাইন ইন করার সেরা কৌশল 

ধাপ-২ঃ এখন আপনি ব্লগারের হোম পেইজে আছেন। আপনি যদি আগে ব্লগার দিয়ে কোন ব্লগ খুলে থাকেন, তবে এখানে সবগুলো ব্লগের লিস্ট পাবেন। তবে আগে খুলে থাকেন বা নাই থাকেন, পেইজের বাম পাশে 'নতুন ব্লগ' লেখা একটি বাটন পাবেন। এখানে ক্লিক করুন।
ধাপ-৩ঃ এবার আপনি এই রকম একটি পাতায় এলেন
এখানে যথাক্রমে ব্লগ শিরোনাম ও ব্লগ ঠিকানা লিখুন। শিরোনাম আপনার ইচ্ছা মতো দিতে পারবেন। কিন্তু ঠিকানা দিতে হবে ইংরেজিতে। এটাই আপনার ব্লগের এ্যাড্রেস (URL) হবে। এখানে শুধু ইংরেজি অক্ষর, অঙ্ক এবং হাইফেন দিতে পারবেন। আর কিছুই- এমনকি স্পেইসও দিতে পারবেন না। এটা পরে চেঞ্জ করা যাবে। এই ঠিকানা সব সময় আপনার ইচ্ছামত পাবেন না, কারণ আপনার আগেই কেউ এই ঠিকানায় ব্লগ বানিয়ে ফেলতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনি বক্সের নিচে দেখতে পাবেন যে, দুঃখিত, এই ব্লগ ঠিকানাটি উপলভ্য নয়। অতএব এটা পাল্টিয়ে অন্য কিছু দিয়ে দেখুন।
পছন্দের কিছু যদি নাও পান, আশার কথা হলো, আপনি পরে আপনার নিজস্ব ডোমেইন এখানে যোগ করতে পারবেন।
যেমন ধরুন, আমি হয়তো bishwo.blogspot.com নাও পেতে পারি। কিন্তু পরে যদি আমি  bishwo.com ডোমেইনটি কিনে ফেলি তখন এটি ব্লগারে ব্যবহার করতে পারব। উপরন্তু ব্যবহার করতে পারব অনেকগুলো সাবডোমেইনও যেমনটা আমি করে ফেলেছি
ধাপ-৪ঃ সব শর্ত পূরণ করার পর নিচ থেকে একটি টেমপ্লেট বাছাই করুন। পরে এটিও চেঞ্জ করতে পারবেন।
ধাপ-৫ঃ নিচে ব্লগ তৈরি করুন বাটনে ক্লিক করুন।
আপনার ব্লগ হয়ে গেল। এবার নিশ্চয়ই আপনি একটি পোস্ট দিতে চাইবেন। এই পোস্ট থেকে দেখে নিন পোস্ট দেবার কিছু বিশেষ কায়দা কানুন। 

ফেসবুক বা গুগলে সাইন ইন করার সেরা কৌশল

এই পোস্ট দেবার একমাত্র উদ্দেশ্য কয়েকটি সেকেন্ড সময় বাঁচানো। আমরা অনেকেই ফেসবুক বা গুগলের বিভিন্ন সেবা যেমন জিমেইল, ইউটিউব বা ব্লগারে সাইন ইন করতে গিয়ে পুরো ইমেইল বসাই। আসলে সাইন ইন করার জন্যে পুরো ইমেইল বসাবার কোন দরকার নেই। এই কাজের জন্যে আপনার ইউজার নেইমই যথেষ্ট।
গুগলঃ
গুগলের ক্ষেত্রে '@' চিহ্নের আগে যে অংশটুকু থাকে, সেটিই হচ্ছে আপনার ইউজার নেইম। সাইন ইন করতে গিয়ে এটি বসিয়ে কিবোর্ডে Enter চাপুন অথবা Next এ ক্লিক করুন। দেখাবেন, গুগল নিজেই আপনার পুরো ইমেইল বসিয়ে দিয়েছে। এবার পাসওয়ার্ড বসিয়ে সাইন ইন করে গুগলের সেবাগুলো উপভোগ করতে থাকুন।
একই কথা প্রযোজ্য ফেসবুক লগ ইনের ক্ষেত্রেও। ফেসবুকের ক্ষেত্রেও ইউজার নেম দিয়েই লগ ইন করা যায়। তবে, এখানে আমরা আমাদের প্রোফাইল নামকে ইউজার নেইম মনে করি। কিন্তু আসলে ইউজার নেইম হচ্ছে আপনার প্রোফাইল লিঙ্কে facebook.com এর স্ল্যাশ চিহ্ন দিয়ে যে নামটা থাকে সেটি।
যেমন আমার ক্ষেত্রে '/' চিহ্নের পরের mahmud.sbi কথাটি হচ্ছে ইউজার নেইম।
আপনার ক্ষেত্রে এটি না থাকলে সেটিংস এ গিয়ে তৈরি করে নিন। এর পর থেকে ইউজার নেইম বসিয়েই পাসওয়ার্ডের ঘরে গিয়ে লগ ইন করে ফেলুন।




সোমবার, ২৭ জুলাই, ২০১৫

উইন্ডোজ পিসির বহুল ব্যবহৃত কিছু কি-বোর্ড শর্টকাট

এখানে বেশি প্রয়োজনীয় কিছু শর্টকাট দেওয়া হলো। ব্রাউজার  নিয়ন্ত্রণের কি-বোর্ড শর্টকাট দেখতে এখানে ক্লিক করুন


ক্রম শর্টকাট ব্যাবহার
উইন্ডোজ বাটন + সার্চ। উইন্ডোজ লোগো চেপে কাঙ্ক্ষিত ফাইল বা প্রোগ্রামের নাম টাইপ করা শুরু করতে হবে। যেমন মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজার খুঁজে বের করতে উইন্ডোজ কি চেপে টাইপ করা শুরু করুন Firefox। ফলাফলে ব্রাউজার দেখা যাবে।
Ctrl+C, Ctrl+X, Ctrl+V যথাক্রমে, কোন টেক্সট, ফাইল বা ছবি কপি, কাট ও পেস্ট করতে। কপি করলে আগের তথ্য যথাস্থানে থেকে যাবে। কাট করলে শুধু নতুন জায়গায় থাকবে।
Ctrl+F বর্তমান পেইজে সার্চ করতে
Alt+Tab খোলা উইন্ডোগুলো একটার পর একটায় যেতে। যেমন ব্রাউজার থেকে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে ইত্যাদি। উইন্ডো দুইয়ের বেশি হলে চেঞ্জ করার জন্যে Alt চেপে ধরে ট্যাব চেপে যেতে হবে।
কোনটা মিস হয়ে গেলে Alt+Shift+Tab চাপতে হবে। বেকই উইন্ডোর বিভিন্ন ট্যাবে (যেমন ব্রাউজারে) স্থানান্তরের জন্যে চাপতে হবে Ctrl+Tab। উল্ট দিকে যেতে Ctrl+Shift+Tab
Ctrl+P প্রিন্ট করার জন্যে। ওয়ার্ড ফাইল থেকে পিডিএফ ফাইল বানাতেও এটি কুইক বাটন হিসবে কাজ করবে।
Ctrl+T বিশেষত ব্রাউজারে নতুন ট্যাব খুলতে। ব্যাক বা ফরোয়ার্ডে যেতে Ctrl চেপে যথাক্রমে বাম ও ডান অ্যারো চাপতে হবে। চলমান ট্যাবে সার্চ বা ঠিকানা লিখতে Ctrl + L
Alt+F4 চলমান প্রোগ্রাম বন্ধ করতে। ট্যাব বা ফাইল বন্ধ করতে Ctrl+W
Windows Key + L পিসি লগ অফ করতে, যাতে অন্য কেউ এক্সেস না পায়।
Ctrl+Alt+Delete টাস্ক ম্যানেজারে যেতে। এতে অনেক সময় সাড়াহীন (unresponsive) প্রোগ্রাম থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।
১০ এই অপশন উইন্ডোজ 8 এর জন্যেঃ
ক) Windows Key + C
খ) Windows Key + D
গ) Windows Key + X
ক) ডান পাশ থেকে চার্মস বার আনতে।
খ) ডেস্কটপে আসা-যাওয়ার জন্যে
গ) পাওয়ার অপশনসহ অনেক কিছু

তথ্যসূত্রঃ howtogeek

শনিবার, ১৩ জুন, ২০১৫

ফ্রেঞ্চ কথোপকথনঃ পর্ব-১


ফ্রেঞ্চ ভাষার বিরুদ্ধে অভিযোগ, এই ভাষাটি অসম্ভব কঠিন। আসলে পৃথিবীতে সহজ বলতে কিছুই নেই। আবার চেষ্টা করলেও শেখা যাবে না- এমন কিছুই নেই। তাই আশাহতদের দল ত্যাগ করে চলে আসুন আশাবাদীদের দলে।
এখানে আমরা বেসিক কিছু কথাবার্তা শিখবো। এটা ঠিক যে ফরাসী ভাষার উচ্চারণ একটু কঠিন। তবে অবশ্যই শিখতে না পারার মতো নয়। এখানে প্রদত্ত কথাগুলোর সঠিক উচ্চারণ শুনতে এই লিঙ্কের সাহায্য নিন।


ফ্রেঞ্চ বাংলা ইংরেজি
salut এই যে! এই! hi
bienvenue স্বাগতম! welcome
bonjour শুভ দিন good day (greeting)
bonsoir শুভ সন্ধ্যা good evening/night (greeting)
bonne শুভ দিন (বিদায়) good day (farewell)
bonne soirée শুভ সন্ধ্যা (বিদায়) good evening/night (farewell)
bonne nuit শুভ রাত্রি good night (farewell)
comment allez-vous ? কেমন আছেন? how are you? formal
comment vas-tu ? কেমন আছো? how are you? informal
-bien ভালো -good
-pas mal ভালো না -not bad
ça va ? informal কেমন চলছে তোমার? how's it going? informal
-oui, ça va informal ভালোই যাচ্ছে it's going good
-ça va pas informal তেমন ভালো না it's not going too well
au revoir পরে দেখা হবে see you later
à bientôt শিগগিরই দেখা হচ্ছে see you soon
à tout à l'heure see you soon
s'il vous plait প্লিজ please
s'il te plaît informal
merci ধন্যবাদ thank you
de rien স্বাগতম you're welcome
excusez-moi আচ্ছা, ... (প্রশ্ন করার ক্ষেত্রে) excuse me (asking a question)
excuse-moi (informal)
pardonnez-moi এক্সকিউজ মি/ একটু দেখিতো/ স্যরি। (কারো সাথে ধাক্কা লাগলে বা সরিয়ে পথ করে নিতে হলে) excuse me - bumping into someone, or moving through people
pardonne-moi informal
pardon
felicitations অভিনন্দন! congratulations
bonne chance ভালো থেকো good luck
monsieur স্যার, জনাব sir
madame ম্যাডাম madam
mademoiselle মিস miss

মঙ্গলবার, ১৭ মার্চ, ২০১৫

কি বোর্ড দিয়ে ব্রাউজিং শর্টকাট


কোন কারণে আপনার পিসির মাউস কাজ করছে না বা ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে? তাই বলে তো আর ব্রাউজিং বসে থাকতে পারে না। কি বোর্ডেই চালিয়ে নেওয়া যায় কাজ।
নিচের শর্টকাটগুলো অধিকাংশ ব্রাউজারেই কাজ করবে। তবে, ২/১ টি শর্টকাট হয়ত কোনো কোনো কাজ করবে না।

শর্টাকাট কাজ
Ctrl+1-8 ১-৮ পর্যন্ত বিভিন্ন ট্যাবে স্থানান্তর (বাঁ থেকে)
Ctrl+9 সর্বশেষ ট্যাবে যেতে
Ctrl+Tab পরবর্তী ট্যাবে যেতে
Ctrl+Shift+Tab আগের ট্যাব
Ctrl+W বা Ctrl+F4 বর্তমান ট্যাব বন্ধ করতে
Ctrl+Shift+T এইমাত্র বন্ধ করা ট্যাব পুনরায় খুলতে
Ctrl+T নতুন ট্যাব
Ctrl+N ব্রাউজারে নতুন উইন্ডো খুলতে
Alt+F4 বর্তমান উইন্ডো বন্ধ করতে (এই শর্টকাট যে কোন প্রোগ্রামের জন্যেই কাজ করে)
Alt+Left Arrow বা Backspace আগের পেইজে ফিরে যেতে
Alt+Right Arrow, Shift+Backspace কোন পেইজ থেকে ফিরে এলে আবার সেই পেইজে যেতে
F5 রিলোড তথা নতুন করে লোড করতে
Ctrl+F5 Cache বাদ দিয়ে নতুন করে রিলোড। cache হলো সাইট কতৃক পিসিতে সেভ করে রাখা কিছু তথ্য যাতে পৃষ্ঠা দ্রুত লোড হয়। এইজন্যে দেখবেন, আগে ভিজিট করা হয়েছে এমন সাইট দ্রুত লোড হয়। 
Escape থামাতে
Alt+Home ব্রাউজারের মূল পাতা
Ctrl এবং + পৃষ্ঠার টেক্সট বড় করা
Ctrl এবং + পৃষ্ঠার টেক্সট ছোট করা
Ctrl+0 টেক্সটের স্বাভাবিক আকার নিয়ে আসা
F11 ফুল স্ক্রিন
F11 এক ফ্রেইম নিচে নামা
Shift+Space, Page Up এক ফ্রেইম উপরে
Home পৃষ্ঠার একেবারে উপরে
End পৃষ্ঠার নিচে
Ctrl+L , Alt+D, F6 ওয়েব এড্রেস টাইপিং
Alt+Enter নতুন টাইপ করা ওয়েবসাইট নতুন ট্যাবে খোলা
Ctrl+K , Ctrl+E ওয়েব সার্চ
Ctrl+F , F3 পৃষ্ঠার কোন টেক্সট খুঁজে বের করতে
Ctrl+G , F3 পেইজ সার্চের পরবর্তী ফলাফল
Ctrl+Shift+G , Shift+F3 পেইজ সার্চের আগের ফলাফলে ফিরে যেতে
Ctrl+H ব্রাউজিং ইতিহাস
Ctrl+J ডাউনলোড তালিকা ও ইতিহাস
Ctrl+D বর্তমান পেইজটি বুকমার্ক করতে
Ctrl+P বর্তমান পেইজ প্রিন্ট করতে
Ctrl+S বর্তমান পেইজটি পিসিতে সেইভ করতে
Ctrl+O পিসি থেকে কোন ফাইল বের করতে
Ctrl+U বর্তমান পেইজের সোর্স কোড দেখতে

সূত্রঃ howtogeek